…
এডিটর পিক
১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অনন্য দিন। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ত্রিশ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ,…
Trending Posts
-
বাংলাদেশের ঋণ পরিশোধ ৬১৭% বেড়েছে, দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে দ্রুত
ডিসেম্বর ১১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
নারী চিকিৎসকের হিজাব খুলে ফেলা নিয়ে বিতর্কে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী
ডিসেম্বর ১৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কোন ক্ষমতা বলে গ্রেপ্তার হওয়া ফ্যাসিস্টের দোসরের ৭০ ভাগই জামিনে মুক্ত?
ডিসেম্বর ১৫, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
বাংলাদেশের ঋণ পরিশোধ ৬১৭% বেড়েছে, দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে দ্রুত
ডিসেম্বর ১১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
নারী চিকিৎসকের হিজাব খুলে ফেলা নিয়ে বিতর্কে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী
ডিসেম্বর ১৬, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কোন ক্ষমতা বলে গ্রেপ্তার হওয়া ফ্যাসিস্টের দোসরের ৭০ ভাগই জামিনে মুক্ত?
ডিসেম্বর ১৫, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- বিস্মিত বিজ্ঞানীরা: জোট বেঁধে শিকার করছে কিলার হোয়েল ও ডলফিন
- নারী চিকিৎসকের হিজাব খুলে ফেলা নিয়ে বিতর্কে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী
- মোদির পোস্টে ‘ভারতের বিজয় দিবস’, নাম নেই বাংলাদেশের
- মুক্তিযুদ্ধ দীর্ঘ হওয়ার প্রশ্ন: বাস্তবতা, ভুল ও দায়ের অনুসন্ধান
- আনিস আলমগীরকে আটক করে সমালোচনার গলা টিপে ধরল সরকার
- কোন ক্ষমতা বলে গ্রেপ্তার হওয়া ফ্যাসিস্টের দোসরের ৭০ ভাগই জামিনে মুক্ত?
- ভোট দিলে বিএনপিকে দিবেন, না দিলে ঘরে শুয়ে থাকবেন: বিএনপির হুমকি
- হাসিনার পর আবারও যেভাবে কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রের পথে বাংলাদেশ?
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
আজকের পৃথিবীতে জুতো স্বাভাবিক হলেও প্রাচীন মানুষের কাছে চলাফেরা করার জন্য জুতো বলে কোনো কিছুর অস্তিত্ব ছিলোই না। তাহলে মানুষ কবে জুতো পরা শুরু করে? এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগে গোড়াতেই একটা চমকে যাওয়ার মতো খবর দিই, ডান ও বাঁ পায়ের আলাদা জুতো তৈরির ইতিহাস খুব বেশী প্রাচীন নয়। মাত্র হাজার দেড়েক বছর আগে দুই পায়ের জন্য আলাদা আলাদা জুতো তৈরি হতে শুরু করে। ইতিহাসের অধিকাংশ সময় ধরে সিংহভাগ মানুষ জুতো পরতেন না। তাই একেবারে আধুনিক যুগের আগে পর্যন্ত পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার বৃহৎ অংশেরই জুতোর প্রয়োজন হত না। তবে জুতার ব্যবহার চলে আসছে কিন্তু সেই আদিযুগ থেকে। যদিও ঠিক কবে…
হিজাব বিরোধিতা নিয়ে উত্তাল ইরান। সেই আঁচ ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের নানা প্রান্তে। হিজাবের বিরোধিতা করে ইরান পুলিশের কড়া শাস্তির মুখে পড়েছেন কতশত মানুষ। কারও কারও প্রাণদণ্ড হয়েছে। রেয়াত করা হয়নি সেলিব্রিটিদেরও। এই অবস্থায় ইসলাম বিশ্বের আরেক দেশ সৌদি আরব গ্রহণ করল ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। নারীদের সম্পূর্ণ শরীর ঢাকা পোশাকের পক্ষে হয়েও ছাত্রীদের জন্য আবায়া নিষিদ্ধ করল সে দেশের প্রশাসন। পরীক্ষাকেন্দ্রের মধ্যে আপাদমস্তক ঢাকা ঢোলা পোশাকটি পরতে পারবে না ছাত্রীরা। বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এমনই জানিয়েছে সৌদি এডুকেশন অ্যান্ড ট্রেনিং এভালুয়েশন কমিশন। প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, পরীক্ষা চলাকালীন ছাত্রীদের আর ‘আবায়া’ অর্থাৎ আপাদমস্তক ঢাকা ঢোলা পোশাকটি পরতে হবে না। তাদের এখন পরীক্ষার কক্ষে স্কুল…
সেপ্টেম্বরের ভয়াবহ বন্যার ‘ক্ষত’ এখনও শুকায়নি। পাশাপাশি প্রবল আর্থিক সংকটে বিধ্বস্ত পাকিস্তান। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণও কমছে দ্রুত। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকেও মেলেনি সাহায্যের আশ্বাস। ফলে অর্থের জোগানে সন্ধানে এখন হন্যে পাকিস্তান। বহুদিন ধরেই ধুঁকছে পাকিস্তানের অর্থনীতি। তবে এবার পরিস্থিতি বেশিই গুরুতর। দেশটির রিজার্ভ শেষ হওয়ার পথে। এখন যে পরিমাণ ফরেন কারেন্সি দেশটির কাছে রয়েছে, তা দিয়ে সর্বোচ্চ দু’মাস চলা সম্ভব। তাই যত কম আমদানি করে পারা যায়, সেই চেষ্টা করছে ইসলামাবাদ। এমনকি নাগরিকদের চা পানের পরিমাণ কমাতে বলেছে সেদেশের সরকার। দ্য ডনের খবরে বলা হয়, গত ১২ মাসে স্টেট ব্যাংক অফ পাকিস্তানের (এসবিপি) রিজার্ভ ১১.৬ বিলিয়ন…
আর্সেনিক দূষিত পানি শিশুদের মধ্যে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধ বা রেজিস্ট্যান্সের অন্যতম কারণ বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশে (আইসিডিডিআর’বি)। অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বিশ্বব্যাপী মানুষের হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ। যদিও অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধের প্রধান কারণ অ্যান্টিবায়োটিকের অত্যাধিক ব্যবহার এবং অপব্যবহার, কিন্তু প্রাকৃতিক উপাদান যেমন ভারী ধাতুগুলোও রেজিস্ট্যান্সের কারণ হতে পারে বলে জনিয়েছে সংস্থাটি। তবে আর্সেনিক দূষিত পানি শিশুদের অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধের অন্যতম একটি কারণ বলে আইসিডিডিআরবি এর গবেষণায় উঠে এসেছে। নতুন এই গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের পানিতে আর্সেনিকের মাত্রা বেশি আছে, এমন এলাকায় শিশুদের মল এবং পানিতে অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী ই. কোলাই (একটি ব্যাকটেরিয়া যা সাধারণত উষ্ণ রক্তের প্রাণীদের অন্ত্রের নিচের অংশে…
ধীরে ধীরে সিলেবাস বদল হতে হতে, বিশেষত ইতিহাস বারবার পুনর্লিখিত হওয়ার ফলে, ভারতের নানা ক্ষেত্রে মুসলমানদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও অবদানের কথা একরকম ধামাচাপা পড়ে গেছে। এর ফলে নতুন প্রজন্মের কাছে তা অজানা। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে অবিস্মরণীয় ভূমিকা রাখাদের একজন কিচলু। শুধু তাই নয়, মানুষকে জাতীয়তাবাদে উদ্বুদ্ধ করার জন্য সারাজীবন কাজ করেছেন সাইফুদ্দিন কিচলু। তার পূর্বপুরুষেরা ছিলেন কাশ্মীরি ব্রাহ্মণ। এক সময় কিচলুর পূর্বপুরুষ প্রকাশরাম কিচলু ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। কিচলুর দাদা আহমেদ জো, ১৮৭১ সালে কাশ্মীরে দুর্ভিক্ষের পর পাঞ্জাবের অমৃতসরের ফরিদকোটে চলে আসেন। সেখানেই জন্ম হয় কিচলুর। তার বাবার নাম আজীজুদ্দিন কিচলু এবং মায়ের নাম দান বিবি। কিচলুর বাবার…
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের ‘নির্যাতনে’ নিহত বাংলাদেশি যুবক শাহীন মিয়ার (৩০) লাশ সাত দিন পর যশোরের শার্শার বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে লাশটি বিজিবি ও বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে বিএসএফ। শাহীন মিয়া যশোরের বেনাপোল পোর্ট থানার পুটখালী গ্রামের শামসুর রহমানের ছেলে। বিজিবি গণমাধ্যমকে জানায়, গত ১৩ ডিসেম্বর বেনাপোলের দৌলতপুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশি যুবক শাহিন মিয়া অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করে। ভারতের ঘানারমাঠ বিএসএফ ক্যাম্পের টহলদল তাকে আটক করে সারারাত শারীরিক নির্যাতন করলে সে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে বনগাঁও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।…
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থায়, যার বাইরে নেই বাংলাদেশও। নেতিবাচক ধারা দেখা গিয়েছে রফতানি ও রেমিট্যান্সে। বেড়ে গিয়েছে ডলারের বিনিময় মূল্য। ব্যাংকগুলোয় দেখা দিয়েছে বৈদেশিক মুদ্রার সংকট, যা আরো ঘনীভূত হওয়ার শঙ্কাও রয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অর্থনীতির ভারতমুখিতা বাড়ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রসঙ্গত, ভারত থেকে পণ্য আমদানিতে গত অর্থবছরে ব্যয় বেড়েছে ৫৯ শতাংশের বেশি। চলতি বছরও খাদ্যশস্য, কাঁচামাল ও বিদ্যুৎ আমদানির মাধ্যমে ব্যয় আরো বাড়ার প্রবণতায় রয়েছে। এদিকে গতকাল আসন্ন রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখাসহ বাণিজ্য জোরদারে ভারত সফরে গিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী। খাদ্যশস্যের পাশাপাশি শিল্প খাতের কাঁচামালের জন্য অনেকাংশে আগে থেকেই ভারতনির্ভর ছিল বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে ভারতের…
এ বছরের শুরুতে ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান ঘিরে মস্কো ও ওয়াশিংটনের মধ্যে নতুন করে যে ‘শীতল যুদ্ধ’ শুরু হয়েছে, তার রেশ এবার এসে পড়েছে বাংলাদেশে। বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলোর সরাসরি বক্তব্য সরকারের মাঝে বিরক্তির উদ্রেক করেছে। এমন এক পরিস্থিতিতে হঠাৎ করে রাশিয়া দূতাবাস গত মঙ্গলবার তাদের ফেসবুক পেজে অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ বিষয়ে বিবৃতি প্রচার করে। এক দিন পর অর্থাৎ বুধবার ওই বিবৃতি নিয়ে পাল্টা একটি টুইট করে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস। বিষয়টি এখানেই থেমে থাকেনি। এ নিয়ে রাশিয়া দূতাবাস টুইটারে একটি ব্যঙ্গচিত্রও প্রকাশ করেছে। সম্প্রতি বাংলাদেশে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে নিয়ে এই যে বিতর্ক চলছে, সেই ঘটনার প্রতি ইঙ্গিত করে ঢাকার রুশ…
জ্বালানি সঙ্কট বুঝতে ইউরোপকে বুঝতে হবে। ইউরোপ ইতোমধ্যে তার স্টোরেজগুলোয় পুনরায় গ্যাস মজুত করতে সক্ষম হয়েছে এবং নভেম্বরের মধ্যে সেগুলোর ৮০ শতাংশ পূর্ণ করার যে লক্ষ্য ছিল তা পূরণ করেছে। ফলে আসন্ন শীতে মহাদেশটির হাতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য পর্যাপ্ত জ্বালানি রয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে বিকল্প খোঁজাও অব্যাহত রেখেছে ইউরোপ। এ ছাড়া জ্বালানির ক্রমবর্ধমান দাম মোকাবিলায় জনগণকে সহায়তা করার জন্যও নানা পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। যদিও ইউরোপের স্থিতিশীলতা এবার নির্ভর করছে তুলনামূলক ‘স্বাভাবিক’ শীতের ওপর। কারণ তাপমাত্রা খুব বেশি কমে গেলে জ্বলানির চাহিদা বাড়বে কয়েকগুণ। তখন পরিস্থিতি সামাল দেয়া কঠিন হয়ে পড়বে। বিশ্লেষকরা বলছেন, জ্বালানি সংকট নিয়ন্ত্রণের…
১৯৫৪ সালের আগস্ট মাস। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাউন্ট পালোমার পাহাড়ের চূড়ায় আয়োজিত হয়েছে ইউএফও কনভেনশন। এ-সম্মেলনকে বিশ্বের ইতিহাসে সর্বকালের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ইউএফও কনভেনশন বললেও ভুল হয় না এতটুকু। কারণ শুধু ইউএফও কিংবা ভিনগ্রহীদের নিয়ে আলোচনাই নয়, বরং মানুষের ছদ্মবেশে খোদ ভিনগ্রহীরা নাকি এসে হাজির হয়েছিল এই সম্মেলনে। তাও তারা নাকি আবার এই সৌরজগতেরই বাসিন্দা, পৃথিবীর যমজ গ্রহ শুক্র গ্রহের। হ্যাঁ, শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও, সে-সময় গোটা বিশ্বে সাড়া ফেলে দিয়েছিল এই সংবাদ। কিন্তু যে সম্মেলনে ভিড় করেছিলেন হাজারেরও বেশি মানুষ, সেখানে এই ভিড়ের মধ্যে কীভাবে ‘মানবরূপী’ ভিনগ্রহীদের চিহ্নিত করেছিলেন বিজ্ঞানীরা? শুরু থেকেই বলা যাক। পালোমার সম্মেলনের প্রধান বক্তা ছিলেন মূলত তিন…