…
এডিটর পিক
দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ কোন ধরনের অস্ত্র বা সরঞ্জাম ব্যবহার করবে, সেই বিষয়গুলো রাষ্ট্রীয় আইন…
Trending Posts
-
পাকিস্তানের দক্ষতা দেখে অবাক হয়ে থাকতে পারে ভারত: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
মে ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
‘চিকেনস নেক’-এ ভারতের সামরিক মহড়া কি বাংলাদেশকে সতর্ক করা?
মে ১৫, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ডনের মতে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের সম্ভাবনা কমে যাচ্ছে বাংলাদেশে
মে ১৫, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
পাকিস্তানের দক্ষতা দেখে অবাক হয়ে থাকতে পারে ভারত: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
মে ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
‘চিকেনস নেক’-এ ভারতের সামরিক মহড়া কি বাংলাদেশকে সতর্ক করা?
মে ১৫, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ডনের মতে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের সম্ভাবনা কমে যাচ্ছে বাংলাদেশে
মে ১৫, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- যেভাবে পোষ মেনেছিল ঘোড়া
- নিজেদের মধ্যে নিজেদের মতো করে সমাজ তৈরি করবে এআই: গবেষণা
- কোনটা বেশি ভয়ঙ্কর? পুলিশের হাতে মারণাস্ত্র নাকি ক্ষমতার লোভ?
- পুশইন: বাংলাদেশকে চাপে রাখতে ধুরন্ধর ভারতের নতুন কৌশল
- ‘চিকেনস নেক’-এ ভারতের সামরিক মহড়া কি বাংলাদেশকে সতর্ক করা?
- অক্সিজেনশূন্য হবে পৃথিবী, কবে?
- ব্যাংক খাত বাঁচাতে মাসে ১ লাখ ৮১ হাজার কোটি টাকার সহায়তা প্রয়োজন
- ডনের মতে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের সম্ভাবনা কমে যাচ্ছে বাংলাদেশে
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
২০০৯ সালে বিশ্বে প্রথমবারের মতো উটের ক্লোনিং করেন নিসান আহমাদ ওয়ানি। বর্তমানে তিনি দুবাইয়ের রিপ্রোডাক্টিভ বায়োটেকনোলজি সেন্টারের বৈজ্ঞানিক পরিচালক। ক্লোনিং পদ্ধতি দুবাইয়ে এখন এতই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যে, ওয়ানিকে আজকাল এ কাজটাই নয়টা-পাঁচটার চাকরির মতো করতে হচ্ছে। এক প্রতিবেদনে দুবাইয়ে উটের ক্লোনিং নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছে সিএনএন। ওয়ানি ও তার গবেষক দল এ সেন্টারে ক্লোনিং নিয়ে গবেষণা করেন, নতুন নতুন ক্লোনিং প্রযুক্তির বিকাশ ঘটান এবং কোষব্যাংকের ব্যবস্থাপনা করেন। এ সেন্টারে মহিষ ও ভেড়ার ক্লোনও করা হয়, তবে এখানে সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দেওয়া হয় উটের ক্লোনিংয়ের ওপর। প্রতিবছর এ সেন্টারে ক্লোনিং পদ্ধতিতে কয়েক ডজন ড্রোমেড্যারি উটের বাচ্চা তৈরি করা হয়। কেন করা…
বাংলাদেশে নারীদের শিক্ষার হার এখন ৭৩ শতাংশ। স্বাধীনতার সময় যেখানে কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ ৪ শতাংশ ছিল, তা এখন বেড়ে ৩৫ শতাংশে পৌঁছেছে। এর পেছনে বাংলাদেশের ক্রমশ এগিয়ে চলা গার্মেন্টস খাত সব থেকে বড় ভূমিকা রাখছে। কোভিড-১৯ আঘাত হানার আগের এক দশকে বাংলাদেশের বার্ষিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ছিল গড়ে ৭ শতাংশ। শুধুমাত্র চীনের থেকেই পিছিয়ে ছিল বাংলাদেশ, যদিও ব্যবধান ছিল একেবারেই সামান্য। বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় এখন ২৫০০ ডলার, যা ভারতের থেকে বেশি। ২০২৬ সালেই স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণ হবে বাংলাদেশের। এরপর ২০৩১ সালের মধ্যেই উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশ হতে চায় বাংলাদেশ। তবে বাংলাদেশের এই উন্নয়নের গতিপথ এখন পরীক্ষার মুখে। কোভিড মহামারি…
প্রকৃতি সংরক্ষণ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা আইইউসিএনের ২০১৫ সালের গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশে বিলুপ্ত প্রাণীর প্রজাতির সংখ্যা ৩১টি। বাংলাদেশ নিয়ে এই সংস্থার ২০০০ সালের প্রতিবেদনে সংখ্যাটি ছিল ১৩। অর্থাৎ ১৫ বছরে বাংলাদেশ থেকে আঞ্চলিকভাবে বিলুপ্ত হয়ে গেছে অন্তত ১৬টি প্রজাতির প্রাণী। মুলত খাদ্য ও বাসস্থানের সংকট, বন উজাড় করা, অপরিকল্পিত নগরায়নের মতো নানা কারণে প্রতি বছরই পৃথিবী থেকে কোনো না কোনো প্রাণী বিলুপ্ত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন বাংলাদেশে প্রাণী বিলুপ্ত হওয়ার এই হার আশঙ্কাজনকভাবে বেশি। আইইউসিএন তাদের ২০১৫ সালের হিসেব অনুযায়ী বলছে বাংলাদেশে ১৬০০-এর বেশি প্রজাতির প্রাণী রয়েছে, যাদের মধ্যে ৩৯০টি প্রজাতিই বিলুপ্তির হুমকির মুখে রয়েছে। এই প্রজাতিগুলোকে আইইউসিএন লাল তালিকাভুক্ত করেছে।…
মনুসংহিতায় কলিযুগে ব্রাহ্মণদের জন্য গোহত্যা, অশ্বমেধ এবং নরবলিকে নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা করা হয়েছে। সেই বিধিনিষেধ থেকে এটাই মনে হয় যে, মনুর আগের যুগে অথবা মনুর যুগেও হিন্দুসমাজে নরবলি বেশি না হলেও কিছু কিছু অবশ্যই ঘটত। উজ্জয়িনীরাজ বিক্রমাদিত্যের নামের সঙ্গে জড়িত উপাখ্যান ‘বেতাল-পঞ্চবিংশতি’র সূচনাও একটি কাপালিকের কাহিনীকে অবলম্বন করে হয়েছে বলেই দেখতে পাওয়া যায়। ভারতে হিন্দুরাজত্বের শেষভাগে, গুপ্তোত্তর যুগে, তন্ত্রধর্মের অভ্যুত্থান হয়েছিল বলে ঐতিহাসিকেরা মনে করে থাকেন এবং বামাচারী তান্ত্রিক সাধকেরাই খুব সম্ভবত নরবলিকে আবার শাস্ত্রীয় মহিমায় মণ্ডিত করেছিলেন বলে তারা অভিমত প্রকাশ করেন। খ্রিস্টীয় বারোশো বা তেরোশো শতাব্দীতে রচিত ‘কালিকাপুরাণ’ গ্রন্থে নরবলিদানের শাস্ত্রীয় আচারগুলো বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। উক্ত সময়ে…
সিডনিভিত্তিক জ্বালানিবিশেষজ্ঞ টিম বাকলি বলেছেন, এই চুক্তি অনুসারে বাংলাদেশকে পাঁচ গুণ বেশি দাম দিয়ে আদানি থেকে বিদ্যুৎ কিনতে হতে পারে এবং ‘চুক্তিটি বাংলাদেশের জনগণের টাকায় এশিয়ার সাবেক শীর্ষ ধনীর পকেট ভরার চুক্তি’। তেল, গ্যাস ও খনিজ সম্পদ রক্ষার আন্দোলনের নেতা অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেছেন, ‘এটি কোনো চুক্তি নয়, বরং ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ সহযোগী আদানিকে বাংলাদেশের দেওয়া উপহার।’ রামপাল চুক্তি ছিল একটি বিতর্কিত ও সমালোচিত চুক্তি। সুন্দরবনের কাছে নির্মাণাধীন কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ উৎপাদনের এই চুক্তিটির সমালোচনা ছিল প্রধানত দুটি কারণে। এর পরিবেশগত ঝুঁকি এবং এতে অস্বাভাবিক উচ্চমূল্যে ভারতীয় কোম্পানিকে বিদ্যুৎ সরবরাহের অযৌক্তিক সুবিধা দেওয়া। এখন দেখা যাচ্ছে, বিদ্যুতের দাম, বিদ্যুৎ…
উদার গণতান্ত্রিক সূচক ও নির্বাচনভিত্তিক গণতন্ত্রের সূচকে বাংলাদেশের অবস্থা গত বছরের তুলনায় আরও খারাপ হয়েছে। গতবারের তুলনায় বাংলাদেশের অবস্থান এক ধাপ পিছিয়েছে। সুইডেনভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ভ্যারাইটিজ অব ডেমোক্রেসির (ভি-ডেম) প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে। ভি-ডেমের এবারের প্রতিবেদনের শিরোনাম ‘ডিফাইঅ্যান্স ইন দ্য ফেস অব অটোক্রাটাইজেশন’। সাত বছর ধরে বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থা নিয়ে ‘গণতন্ত্র প্রতিবেদন’ প্রকাশ করে আসছে সুইডেনের গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভি-ডেম ইনস্টিটিউট। ভি-ডেমের এবারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উদার গণতান্ত্রিক সূচকে (লিবারেল ডেমোক্রেসি ইনডেস্ক) ১৭৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৭তম। স্কোর শূন্য দশমিক ১১। গতবারের চেয়ে স্কোর কমেছে শূন্য দশমিক ০২। আগেরবার বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৪৬তম। প্রতিবেদনে ‘নির্বাচনভিত্তিক গণতন্ত্রের…
সৌরজগতের পৃথিবী নামের একমাত্র নীল গ্রহের বয়স ৪.৫ বিলিয়ন বা সাড়ে চার শ কোটি বছর। এ পর্যন্ত প্রাচীনতম যে শিলার খোঁজ পাওয়া গেছে, তার বয়স মাত্র ৪ বিলিয়ন বা চারশ কোটি বছর। ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দের অ্যাস্ট্রোবায়োলজি সাময়িকীতে প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায়, তন্তু বা সুতার মতো কিছু জীবাশ্ম পাওয়া গেছে। এ জীবাশ্মগুলোকে অণুজীবের জীবাশ্ম বলে মনে করা হচ্ছে। এসব অণুজীব বিশ্বের বুকে বিচরণ করেছে আজ থেকে ৩.৫ বিলিয়ন বছর আগে। তন্তুর মতো এই বস্তুকে হয়তো সূর্যকিরণ থেকে শক্তি সংগ্রহ করার কাজে ব্যবহার করা হতো। গ্রিনল্যান্ডের প্রাচীন কিছু শিলায় এর চেয়েও প্রাচীন জীবনের আলামত পাওয়া গেছে। এতে পাওয়া গেছে ৩.৭ বিলিয়ন বছরের…
ইরানে নতুন করে মেয়েদের স্কুলে স্কুলে বিষাক্ত গ্যাসের হামলা হচ্ছে। সূত্র মতে, ২৬টি স্কুলের শত শত ছাত্রীকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। নভেম্বর মাস থেকে এক হাজারেরও বেশি মেয়ে বিষাক্ত গ্যাসে আক্রান্ত হওয়ার উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে গেছে। তাদের মধ্যে শ্বাসকষ্ট থেকে শুরু করে ক্লান্তি, ঝিমুনির উপসর্গ দেখা গেছে। ইরানে অনেক মানুষ সন্দেহ করছে মেয়েদের স্কুলগুলো যাতে বন্ধ করে দেওয়া হয় সে লক্ষ্যে ইচ্ছা করে গ্যাস ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু সরকার এখনও এ ধরণের ষড়যন্ত্র তত্ত্বকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। ইরানের ফারস সংবাদ সংস্থা খবর দিয়েছে স্কুলে গ্যাস হামলার অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কিন্তু ইরানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আহমাদ ভাহিদি, প্রেসিডেন্ট রাইসি যাকে এ…
বিগত ১০ লাখ বছরের ইতিহাসে হোমো সেপিয়েন্স খুব কম সময়ই অন্য কোনো মানব প্রজাতির সংস্পর্শে এসেছে। হোমো সেপিয়েন্সের ঊষালগ্নে কোনো এক সময় মাত্র ১০ হাজার নিয়ান্ডারথাল মানব টিকে ছিল পৃথিবীর বুকে। তারা সে সময় যে পরিমাণ জায়গাজুড়ে বিরাজ করেছে, আজকের দিনে সেখানে প্রায় ৮ লাখ মানুষ বসবাস করে। যে সময় থেকে হোমো সেপিয়েন্স একাধিক পরিবারের সমন্বয়ে সমাজ বেধে বসবাস করা শুরু করে তখনও নিয়ান্ডারথালরা বাস করত ছোট ছোট গোষ্ঠী হিসেবে। তাদের এক গোষ্ঠীকে আরেক গোষ্ঠী বিশ্বাস করতে পারত না। ফলে, অনেক সময় তাদের যৌনসঙ্গী খুঁজে পাওয়া কঠিন হত। তবে নিয়ান্ডারথালদের পারিবারিক বন্ধন ছিল খুবই দৃঢ়। তারা নতুন কোনো গোষ্ঠীর মানুষকে…
১৭৮৩ সাল। ওপার বাংলার মান্ডুল গাত গ্রামে সেবার জন্ম নিলো অদ্ভুত এক শিশু। শরীর একটা হলেও যার মাথা দুটো! অদ্ভুত এই শিশুর দুটো মাথার একটা একদম আলাদাভাবে তার মাথার উপরে বসানো। বাবা-মা আগলে রাখলেও ভয় পেয়ে গেলো পুরো গ্রামবাসী। বাবা বুঝলেন, এখানে আর থাকা যাবে না তাদের। আর বড় শহরে যেতে পারলে দুটো পয়সা বাড়তি আয়ও হয়তো করা যাবে তার অদ্ভুত গড়নের ছেলেকে দিয়ে। ব্যস! যেই ভাবা সেই কাজ। স্ত্রী আর ছেলেকে নিয়ে কলকাতায় পাড়ি জমালেন বাবা। ভুল ভাবেননি। আসলেও প্রচুর মানুষ দেখতে এলো তাদের সন্তানকে। পরিবারের জন্য কিছুদিনের মধ্যেই ভালো পরিমাণ টাকা আয় করে দিল ছোট্ট শিশু, না বুঝেই।…