…
এডিটর পিক
When the Liberation War of 1971 erupted, India’s involvement was hailed worldwide as the act…
Trending Posts
-
ডাকসু এবং ইসলাম ইজমের উত্থান: নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতা
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
রাহুল-প্রিয়াঙ্কা মডেলে সন্তানদের আ’লীগের নেতৃত্বে আনছেন শেখ হাসিনা
সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
“গোমাতা ভক্তি বনাম গোমাংস রপ্তানি: ভারতের দ্বিচারিতা
সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কেন মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের শরণার্থীশিবিরে প্রায় সাড়ে ৬ লাখ মানুষ প্রাণ হারান
সেপ্টেম্বর ১১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ভারত বিরোধিতার কারণে কি নেপালে বিক্ষোভ, প্রধানমন্ত্রিত্ব হারাল কেপি শর্মা?
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
ডাকসু এবং ইসলাম ইজমের উত্থান: নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতা
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
রাহুল-প্রিয়াঙ্কা মডেলে সন্তানদের আ’লীগের নেতৃত্বে আনছেন শেখ হাসিনা
সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
“গোমাতা ভক্তি বনাম গোমাংস রপ্তানি: ভারতের দ্বিচারিতা
সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কেন মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের শরণার্থীশিবিরে প্রায় সাড়ে ৬ লাখ মানুষ প্রাণ হারান
সেপ্টেম্বর ১১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
ভারত বিরোধিতার কারণে কি নেপালে বিক্ষোভ, প্রধানমন্ত্রিত্ব হারাল কেপি শর্মা?
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- ২০২৪ সালে ৯ লাখ স্নাতক বেকার ছিল বাংলাদেশে
- শেখ হাসিনা এবং ২৩৪ বিলিয়নের অদৃশ্য যাত্রা: একটি স্টেট ওয়াচ বিশ্লেষণ
- 1971: The Dark Side of India’s Help
- ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প হাতে নেই: ইউনূস
- কেন মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের শরণার্থীশিবিরে প্রায় সাড়ে ৬ লাখ মানুষ প্রাণ হারান
- শিবিরের ধর্মীয় উগ্রতা ও নির্যাতন নিপীড়নের ইতিহাস
- গাজায় ত্রাণ পাহারায় ইসলাম বিদ্বেষী মার্কিন বাইকার গ্যাং
- ভারত বিরোধিতার কারণে কি নেপালে বিক্ষোভ, প্রধানমন্ত্রিত্ব হারাল কেপি শর্মা?
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
ডেঙ্গু ভাইরাসজনিত রোগে প্রতি বছর ৪০ কোটি মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সংস্থাটি বলছে, পৃথিবীর প্রায় অর্ধেক মানুষ এখন ডেঙ্গুর ঝুঁকিতে রয়েছে। বিশ্বব্যাপী গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ও উপ-গ্রীষ্মমণ্ডলীয় জলবায়ুতে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। এসব অঞ্চলের বেশির ভাগই শহর ও উপশহর। যদিও অনেক সংক্রমণ উপসর্গবিহীন বা শুধু হালকা অসুস্থতা তৈরি করে। তবে প্রায়ই এ ভাইরাসে সৃষ্ট জ্বর মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ডেঙ্গুর জন্য নির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই। প্রাথমিকভাবে শনাক্তকরণ ও উপসর্গ অনুযায়ী চিকিৎসা রোগীকে সুস্থ করে তোলে এবং মৃত্যুহার কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়। যুক্তরাষ্ট্রের রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র (সিডিসি) বলছে, ডেঙ্গু ভাইরাসে সংক্রমিত এডিস ইজিপ্টি ও এডিস এলবোপিকটাস…
দেশে এখন বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ পেশায় নিয়োজিত রয়েছে ১০ লাখ ৬৮ হাজার শিশু শ্রমিক। যার মধ্যে ৬ লাখ ৫২ হাজার শিশু কাজ করছেন বিভিন্ন শিল্প কারখানায়। আর সেবামূলক কাজে যুক্ত রয়েছেন ৩ লাখ ৭৯ হাজার শিশু শ্রমিক। আর কৃষি কাজ করেন ৩৫ হাজার শিশু। তবে এক দশকে ঝুঁকিহীন পেশায় যুক্ত হয়েছে ৬৯ শতাংশ শিশু। বুধবার (১৯ জুলাই) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) জাতীয় শিশুশ্রম জরিপ-২০২২ প্রকাশ করেছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. এহসান-ই এলাহি, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন। উপস্থিত ছিলেন ইন্টারন্যাশনাল লেবার অর্গানাইজেশন (আইএলও) বাংলাদেশের…
১৯৭৭ সালের ১৫ অগস্ট। রাত তখন ১১টা ১৬ মিনিট। অর্থাৎ, আজ থেকে প্রায় ৪৫ বছর আগে ওই রাতে পৃথিবীর রেডিয়ো টেলিস্কোপে ধরা পড়ে এক অদ্ভুত সঙ্কেত। মনে করা হয়, পৃথিবীর বুকে সেই সঙ্কেত এসেছিল বহির্বিশ্ব থেকে। পৃথিবীর বাইরে থেকে আসা সেই সঙ্কেত প্রায় মাত্র ১ মিনিট ১২ সেকেন্ডের জন্য স্থায়ী হয়েছিল। রেডিয়ো সঙ্কতটি ধরা পড়েছিল আমেরিকার ওয়াইয়োর ‘বিগ ইয়ার’ রেডিয়ো টেলিস্কোপে। ৪৫ বছর পরেও পৃথিবীর বাইরে প্রাণ থাকার সম্ভাব্য অন্যতম প্রমাণ হিসাবে রয়ে গিয়েছে। অনন্য সেই সঙ্কেত দেখে মহাকাশ বিজ্ঞানীরা প্রথমে ঘাবড়ে গেলেও পরে সেই সঙ্কেতের অর্থ উদ্ধার করেন। জ্যোতির্বিজ্ঞানী জেরি এহম্যান সেই অদ্ভুত সঙ্কেতের পাঠোদ্ধার করেন। জেরি সঙ্কেতের পাঠোদ্ধার…
দেশে গ্যাসভিত্তিক তিনটি বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র চলতি বছর চালু হওয়ার কথা রয়েছে। প্রায় দুই হাজার মেগাওয়াট উৎপাদন সক্ষমতার কেন্দ্রগুলো নির্মাণ করছে সামিট পাওয়ার, ইউনিক ও রিলায়েন্স গ্রুপ। নতুন এ কেন্দ্রগুলো থেকে বিদ্যুৎ কিনতে ২০১৯ সালে ক্রয় চুক্তি করে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)। আর এসব চুক্তিতে ইউনিটপ্রতি বিদ্যুতের দাম হিসাব করা হয় ডলারে। ওই সময়ে প্রতি ডলার ৮০ টাকা ধরে চুক্তি হয়েছিল। যদিও তখন মার্কিন এ মুদ্রার বাজার দর ছিল ৮৫ টাকার মতো। দুই বছরের বেশি সময়ের ব্যবধানে ডলারের বিনিময় মূল্য ২৮ শতাংশ বেড়ে এখন ১০৯ টাকার মধ্যে ওঠানামা করছে। চালুর পর তাই এ তিন কেন্দ্রের বিদ্যুৎ মূল্য কিংবা ক্যাপাসিটি…
একোনো সাধারণ নদী নয়। একদিকে আবুধাবির কঠিন-রুক্ষ পাহাড় এবং অন্যদিকে শুষ্ক মরুভূমির মধ্যে ৫০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত একটি পার্কের ভেতরেই তৈরি করা হয়েছে এই নদী। মরুভূমিতে যেখানে মানুষ এক ফোঁটা পানির জন্য হাহাকার করে, সেই মরুভূমির বুকেই বহমান নদী যেন এক বিস্ময়! সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবির সিটি সেন্টার থেকে মাত্র দেড় ঘণ্টা দূরত্বে, মরুর শহর আল আইন-এ অবস্থিত আল-আন অ্যাডভেঞ্চার পার্ক ‘ওয়াটার রাফটিং’ (ভেলার মতো ছোট বাহনে চড়ে নদীতে ভ্রমণ), কায়াকিং ও সার্ফিং এর জন্য মধ্যপ্রাচ্যে সবচেয়ে সেরা জায়গা হিসেবে বিবেচিত। এমন একটি অঞ্চল, যেখানে কোনো প্রাকৃতিক নদীই নেই এবং গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা থাকে ৪৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে, সেখানে…
প্রায় ৬০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মেসোপটেমিয় সভ্যতার সময়। বিনিময় ব্যবস্থার প্রচলন শুরু হয় এখানকার জাতিগোষ্ঠী ফোনিসিয়ানদের হাত ধরে। উৎপাদিত শস্য বিক্রি করতে তারা বিনিময় ব্যবস্থার প্রচলন করে। পরবর্তীতে ব্যবিলনিয়রা এই ব্যবস্থার আরো উন্নতি সাধন করে। খাবার, অস্ত্র, সরঞ্জামের বিনিময়ে তারা দ্রব্য আদান-প্রদান করতো। আনুমানিক খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০০ অব্দে সুমেরিয়রা বার্লি বিক্রির জন্য প্রথম ধাতব মুদ্রা ব্যবহার করে। এরপর ৭০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে লিডিয়ায় রূপা ও সোনার সংকর দিয়ে তৈরি মুদ্রার প্রচলন শুরু হয়। লিডিয়া অর্থাৎ বর্তমান পশ্চিম তুরস্কই প্রথম পশ্চিমা জগতে বেশ সংগঠিত এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে মুদ্রা ব্যবস্থার প্রচলন শুরু করে। কাগুজে মুদ্রার বা নোটের প্রচলন শুরু হয় চীনে, ট্যাঙের রাজত্বকালে (৬১৮-৯০৭ সাল)। তারও ৬০০ বছর…
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হোয়াইট হাউসের লাল গালিচায় পা দেয়ার আগেই ভারতীয় বিশেষজ্ঞরা জোর দিয়ে বলেছিলেন, গণতন্ত্র প্রচারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রচেষ্টার বিপরীতে নয়াদিল্লি যেন প্রতিবেশী দেশগুলোতে নিজের স্বার্থ সুরক্ষার ওপর বেশি জোর দেয়। বিশেষ করে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে তারা যুক্তি দিয়েছিল যে, মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে ঘোষিত ভিসা নীতির প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখাই ভারতের জন্য সবচেয়ে লাভজনক। মোদির সফরের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ‘পারস্পরিক স্বার্থের ইস্যুতে’ যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মধ্যেকার সহযোগিতাকে তুলে ধরা। তবে অনেকেই প্রত্যাশা করেছিল যে, দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় বাংলাদেশ প্রসঙ্গও স্থান পাবে। যদিও মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফরের পর প্রেস রিপোর্টগুলো বাংলাদেশের বিষয়ে লক্ষণীয়ভাবে নীরব ছিল। এমনকি…
চওড়া করতে হবে রাস্তা। আর তার জন্য বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল প্রায় ৩০০ বছরের প্রাচীন মসজিদ। মুহূর্তে হারিয়ে গেলে দেশের সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের অন্যতম নিদর্শন। প্রশাসনের এহেন সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবশ্য নিন্দায় সরব হয়েছেন এলাকাবাসী। গত শুক্রবার এই ঘটনা ঘটে ইরাকের দক্ষিণ দিকের শহর বসরায়। সম্প্রতি ওই এলাকায় শুরু হয়েছে রাস্তা সম্প্রসারণের কাজ। কিন্তু তার জন্য ৩০০ বছরের প্রাচীন ওই মসজিদ যে ভাঙা হতে পারে, তা ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারেননি স্থানীয়রা। এভাবে প্রাচীন মসজিদ ভেঙে দিয়ে ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা। ইরাক প্রশাসন সূত্রে খবর, ১৭২৭-এ তৈরি হয় ওই মসজিদ। লাল মাটির ইটের দেওয়ালের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানটিতে ছিল ১১ মিটার…
ইয়েল ইউনিভার্সিটির ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক অ্যালেন মিখাইল বলেছেন, অটোমান ইতিহাসের ছয়শ বছরেরও বেশি সময় ধরে, প্রায় সমস্ত সুলতানের মায়েরা আপাতদৃষ্টিতে ক্রীতদাস ছিলেন। বিশ্বের অন্যতম বড় এই সাম্রাজ্যে রাজনৈতিক ক্ষমতার ধারা টিকিয়ে রাখা একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। আর এক্ষেত্রে নারীদের প্রভাব ছিল লক্ষণীয়। তুরস্কের মিডল ইস্ট টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক এব্রো বোয়ার তার ‘অটোমান উইমেন ইন পাবলিক স্পেস’ বইতে লিখেছেন যে এই নারীদের মধ্যে অনেকেই শুধু হেরেমের মধ্যে তাদের অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলেননি। তারা শুধুমাত্র সুলতানদের যৌন দাসী এবং তাদের সন্তান জন্মদানকারী নারী হওয়ার ভূমিকায় সীমাবদ্ধ থাকেননি। হেরেমের অনেক নারীই এই প্রচেষ্টায় সফল হয়েছেন। “তার ছিলেন গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, যাদেরকে বিভিন্ন…
‘গণতন্ত্রের বাতিঘর’ যুক্তরাষ্ট্রেই নেই গণতন্ত্র চর্চা। দেশের বেশিরভাগ প্রাপ্তবয়স্কদের মতে, অর্থনীতি থেকে শুর করে যে কোনো সরকারি ব্যয়, বন্দুকনীতি, অভিবাসন এমনকি গর্ভপাত বিষয়ে মার্কিন আইন এবং নীতি জনগণের নিজস্ব ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেওয়া হয় না। দেশের প্রায় অর্ধেক জনসংখ্যা ৪৯ শতাংশ মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রে গণতন্ত্রের চর্চা ঠিকমতো হচ্ছে না। উলটোদিকে গণতন্ত্র চর্চা ঠিকভাবে হচ্ছে বলে মনে করেন মাত্র ১০ শতাংশ মার্কিনি। আর কিছুটা ভালোভাবে চর্চা হচ্ছে বলে মনে করেন ৪০ শতাংশ নাগরিক। যুক্তরাষ্ট্রে গণতন্ত্র চর্চা হচ্ছে কিনা অথবা গণতন্ত্রে দেশের স্বার্থ দেখা হয় কিনা সে বিষয়ে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে চালানো এক জরিপে এসব তথ্য উঠে এসেছে। গবেষণাটি পরিচালনা করে দ্য অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস…