…
এডিটর পিক
নিষিদ্ধ সংগঠন ঘোষণা দিয়ে মিছিল করে রাজধানীর বুকে৷ তারপর সক্রিয় হয় পুলিশ৷ নারীর ওপর হামলা…
Trending Posts
-
‘সোনায় মোড়ানো’ কক্সবাজার-মাতারবাড়ী সড়ক: কিমি প্রতি খরচ ৪৭৬ কোটি
মার্চ ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
‘সোনায় মোড়ানো’ কক্সবাজার-মাতারবাড়ী সড়ক: কিমি প্রতি খরচ ৪৭৬ কোটি
মার্চ ১৩, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- মাদার অব করাপশন: ১৫ বছরে ১০ হাজার কোটি টাকার মালিক
- হাসপাতলে আসে না সরকারি স্বাস্থ্যসেবার ৪০-৫০% কর্মী
- হিন্দু হয়েও ভারতে মন্দিরে পুজো দিতে পারেনি ২০০ বছর
- বাংলাদেশে কী উগ্রবাদী শক্তি প্রশ্রয় পাচ্ছে?
- খাদ্য সহায়তা কমানোয় শাপে বর বাংলাদেশের, দেশে ফিরতে চায় রোহিঙ্গারা
- ঢাবির ১২২ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থানে হামলায় জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে
- কেমন ছিল প্রাচীন মেসোপটেমিয়ায় সেচ ব্যবস্থা?
- রমজানের পবিত্রতা রক্ষার নামে ‘মোরাল পুলিশিং’ কতটা যুক্তিসঙ্গত?
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকদের সঙ্গে যোগসাজশে উচ্চ দামে বিদ্যুৎ কিনে বছরে প্রায় ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রাষ্ট্রীয় অর্থের ক্ষতি হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় বছরে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। একটি গবেষণা বলছে, প্রায় একই ধরনের বিদ্যুৎকেন্দ্র হওয়ার পরও বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) কিছু কিছু বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ২৫ শতাংশ বেশি দামে বিদ্যুৎ কিনেছে। ২০০৪ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে ৫৮টি বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে কেনা বিদ্যুতের মূল্য বিশ্লেষণ করে গবেষণায় বলা হয়, কিছু বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে প্রতিযোগিতামূলক চুক্তি না করায় বিদ্যুৎ খাতে বিপুল খরচ বেড়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)-এ গবেষণা প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করা হয়। গবেষণাটি করেছেন অ্যান্টি করাপশন এভিডেন্স রিসার্চ…
প্রায় ১৫ বছর ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি বর্তমান সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচনে যাবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে ভোটের দাবিতে আন্দোলনে নামার ঘোষণা দিয়েছে দলটি। তবে দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা দলটির প্রায় ৩৬ লাখ নেতাকর্মীর মাথায় ঝুলছে লক্ষাধিক মামলার খড়গ। সরকারবিরোধী আন্দোলনে বিএনপির যত এগিয়ে যাচ্ছে তত বিএনপির বিরুদ্ধে পুরনো মামলাগুলো সচল হচ্ছে। পাশাপাশি দায়ের করা হচ্ছে নতুন মামলা। গত একমাসে বিএনপির বিভিন্ন নেতাদের বিরুদ্ধে সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে ১৭৫ টি মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। এই মামলাগুলো শুধু রেকর্ড নয়, মামলাগুলোর তদন্ত এগিয়ে নেওয়া এবং মামলাগুলোতে চিহ্নিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার প্রক্রিয়া শুরু…
একজন মার্কিন রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর মতে, যুক্তরাষ্ট্র গৃহযুদ্ধের খুব কাছাকাছি। আরেক রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর মতে, যুক্তরাষ্ট্রে হাঙ্গেরি স্টাইলের ‘প্রতিযোগিতামূলক কতৃর্ত্ববাদ’ দেখা যেতে পারে। নির্বাচন প্রক্রিয়ায় এমনভাবে জালিয়াতি হতে পারে যে—ডেমোক্র্যাটরা জিততে পারবে না। দ্য গার্ডিয়ানের ঐ সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, মার্কিন গণতন্ত্রের ভাঙন হতে পারে রক্তপাতহীন, নীরব এবং আরো বেশি অত্যাধুনিক ও জটিলভাবে। জাতিসংঘ বলেছে, শক্তিশালী ও কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ে তুলতে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও বেশি কাজ করতে হবে। অধিকারবঞ্চিত সংখ্যালঘুদের ভোটাধিকার ও ন্যায়বিচারসহ অন্যান্য অধিকার ফিরিয়ে দিতে সবকিছুই ঢেলে সাজাতে হবে। এএফপি ও পলিটিকো। যুক্তরাষ্ট্রকে প্রায়ই ‘গণতন্ত্রের আঁতুড়ঘর’ বলা হয়ে থাকে। কিন্তু বর্তমানে দেশটির গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ক্রমেই অবনতি হচ্ছে। ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ইলেক্টোরাল…
সোশ্যাল মিডিয়ায় বা মেসেজিং অ্যাপের মাধ্যমে ফেক নিউজ, গুজব, পর্নোগ্রাফি, সন্ত্রাসবাদ— ছড়ানোতে লাগাম পরাতে চেষ্টার কসুর করেনি ভারত সরকার। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থাগুলি ইউজারদের নিরাপত্তার অজুহাতে আপত্তি করেই চলেছে। কিন্তু এ বার হয়তো তার শেষ হতে চলেছে। এমন আইন আসছে, যাতে ভারতীয় কোনও গোয়েন্দা সংস্থা চাইলে সংশ্লিষ্ট ইউজারের তথ্য দিতে বাধ্য থাকবে সংস্থাগুলি। তাতে কোনও ওয়ারেন্ট বা আদালতের নির্দেশও প্রয়োজন পড়বে না। এই মাসের শেষের দিকেই কার্যকরী হতে পারে সেই আইন। আইন প্রণয়নের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ২০১৮ সালে। ওই সময় এ নিয়ে অনলাইনে সাধারণ মানুষের মতামত চায় সরকার। যদিও ওই সময় ইন্টারনেট অ্যান্ড মোবাইল অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে দাবি…
প্রায় সত্তর হাজার বছর আগে, আফ্রিকার নির্জন-নিঃসীম প্রান্তরে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরে বেড়ানো আমাদের পূর্বপুরুষ আদি হোমিনিডরা ছিল জেব্রা, বাইসন, হরিণ কিংবা বাঘের মতোই তুচ্ছ-অগুরুত্বপূর্ণ এক জন্তু। পৃথিবীতে তাদের প্রভাব একটা জেলিফিশ, একটা জোনাকি কিংবা একটা দোয়েল পাখির চেয়ে খুব বেশি ছিল—তা বলা যায় না। আজকে, তাদের উত্তরপুরুষ আধুনিক হোমো স্যাপিয়েন্স পৌঁছে গেছে পৃথিবীর উত্তর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব থেকে পশ্চিম-ঈশান থেকে নৈঋতে, গোটা পৃথিবীর টিকে থাকা না থাকা আজ নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে তাদের কর্মকাণ্ডের উপর; মানুষ আজ হয়ে উঠেছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ট অস্তিত্ব। কিন্তু কীভাবে আমরা পৃথিবীতে সবচেয়ে প্রভাবশালী প্রজাতিতে? এর উত্তর পাওয়া যায় অধ্যাপক ইউভাল নোয়াহ হারারির কাছে; যিনি বর্তমান বিশ্বের একজন প্রভাবশালী…
উন্নয়নের বিভিন্ন সূচক অনুসারে দেশের বর্তমান চেহারা ভিন্ন হওয়ার কথা। আমাদের গত এক দশকের উন্নয়নের সূচকগুলো ঊর্ধ্বমুখী ছিল। সম্প্রতি আমাদের মাথাপিছু আয় আড়াই হাজার ডলার ছাড়িয়ে গেছে। অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২২-এর হিসাবে মাথাপিছু আয় এখন ২ হাজার ৮২৪ ডলার। জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ। দারিদ্র্যের হার ২০ দশমিক ৫ শতাংশ। চরম দরিদ্র ১০ দশমিক ৫ শতাংশ। চলতি মূল্যে জিডিপির পরিমাণ ৩৯ লাখ ৭৬ হাজার ৪৬২ কোটি টাকা। উন্নয়নের হুলুস্থুল কাণ্ড এই সূচকগুলোকেই সমর্থন করে। বড় বড় ব্রিজ, টানেল, রোড, বিদ্যুৎকেন্দ্র, হাসপাতাল, জেলায় জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, দুস্থ ব্যক্তিদের বাড়ি করে দেওয়া—কী নেই এ উন্নয়নের তালিকায়। কিন্তু কেবল পরিসংখ্যান বা সূচক…
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে বিশ্ব জুড়েই। তবে ইউরোপে আল্পস পর্বতমালা অঞ্চলের দেশগুলোতে এটি ভিন্না মাত্রা পেয়েছে। উষ্ণায়নের কারণে বাড়তে থাকা বরফ গলা পানি দখল নিয়ে শুরু হয়েছে প্রতিযোগিতা। এপির প্রতিবেদনে বিষয়টির আদ্যোপ্রান্ত উঠে এসেছে। বসন্ত ও গরমে কৃষিকাজের জন্য পানি চায় ইতালি। সুইজারল্যান্ড চায় জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য পানি। এ ভাগাভাগির প্রভাব পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে পড়বেই। তিন দশক আগে ১৯৯১ সালে আল্পস অঞ্চলের প্রাকৃতিক সম্পদ, পর্যটন ও জীবনযাত্রা নির্ধারণে প্রথমবারের মতো সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। হাজির হয় মোনাকো, অস্ট্রিয়া, স্লোভেনিয়া, লিচেনস্টাইন, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও সুইজারল্যান্ড। এরপর দফায় দফায় অনুষ্ঠিত হয়েছে সম্মেলন। শেষবার ইতালি ও সুইজারল্যান্ডের পার্বত্য অঞ্চলে স্থাপিত যোগাযোগ…
ইরানের এক মুসলিম পরিবারে জন্মেছিলেন মেরি মহম্মদি। পরে তিনি ধর্ম পরিবর্তন করেন। ইসলাম ত্যাগ করে খ্রিস্ট ধর্ম গ্রহণ করেন মেরি। তার পর থেকেই দেশের মাটিতে তাঁর জীবন হয়ে উঠেছিল দুর্বিষহ। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইরান ত্যাগ করতে বাধ্য হন মেরি। বর্তমানে বাস করছেন আমেরিকায়। মাহশা আমিনির মৃত্যুর পর ইরানের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ দেখে সংবাদমাধ্যমের কাছে মেরি মুখ খুলেছেন। তাঁকে দেশের মাটিতে কী কী সহ্য করতে হয়েছিল, রাখঢাক না করেই সে সব জানিয়েছেন। মেরির দাবি, ২০২০ সালে এক বার ঠিক মতো হিজাব না পরার ‘অপরাধে’ তাঁকে আটক করেছিল পুলিশ। রাখা হয়েছিল তেহরানের কাছেই একটি ডিটেনশন সেন্টারে। সেই ডিটেনশন ক্যাম্পে তাকে পোশাক খুলতে…
পৃথিবীর বৃহত্তম নদী ভিত্তিক ব-দ্বীপ গাঙ্গের ডেল্টা আর শত শত নদীর আবাসস্থল বাংলাদেশ। আবহমান কাল থেকেই বাংলা ছিল জল সমৃদ্ধ এক অঞ্চল। কিন্তু সময়ের সঙ্গে বৃষ্টিপাত কমতে থাকা, গভীর সেচকাজ ও নদীর উজান মুখে মাত্রাতিরিক্ত পানির ব্যবহারের কারণে বদলাচ্ছে অবস্থা। আর্সেনিক ও নর্দমা থেকেও বাড়ছে দূষণের মাত্রা। বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল ও মেট্রোপলিটন ঢাকাসহ বেশ কিছু জায়গায় ২০০০ সাল থেকে প্রতি বছর পানির স্তর প্রায় এক মিটার নিচে নেমে যাচ্ছে। এর অর্থ অনেক কৃষকই এখন দুই দশক আগের তুলনায় আরও ২০ মিটার গভীর থেকে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন করে থাকে। আর পৃথিবীকে বাঁচাতে হলে বাংলাদেশের মতো কৃষি অঞ্চলে পানির ব্যবহার আরও টেকসই হওয়া…
ভারতের বিস্তীর্ণ এলাকা, তিব্বত, চীন, জাপান সহ এশিয়ার বিভিন্ন জায়গায় বৌদ্ধ ভিক্ষুদের কঠোর সাধনা আর আধ্যাত্মিক ক্ষমতার কথা লোখমুখে প্রচলিত হচ্ছে। তিব্ববতের বৌদ্ধ লামাদের ব্যাপারে প্রচলিত আছে তারা উড়ে বেড়াতে পারেন। আবার কোথাও লামা এবং ভিক্ষুরা মাসের পর মাস অল্প খাবার খেয়ে দীর্ঘ সাধনা করেন, সাধনারত অবস্থায় মৃত্যুর কথাও শোনা যায়। বৌদ্ধ তান্ত্রিক সাধকের মাঝে প্রচলিত আছে একটি ধারা যেখানে সাধনারত অবস্থায় তারা নিজেকে মমিতে পরিণত করেন, মমিতে পরিণত হয়ে যাওয়া সাধককে মূর্তিতে সংরক্ষণ করে বৌদ্ধবহারগুলোতে রাখা হয়। সাধকের আধ্যাত্মিক ক্ষমতার বলে দূরদূরান্ত থেকে মানুষ তাদের কাছে আসেন নিজেদের সমস্যা নিয়ে। বিশেষ করে চীনের বৌদ্ধবিহারগুলোতে তান্ত্রিকদের ওষুধবিদ্যার সুখ্যাতি ছিল পুরো…