…
এডিটর পিক
When the Liberation War of 1971 erupted, India’s involvement was hailed worldwide as the act…
Trending Posts
-
ডাকসু এবং ইসলাম ইজমের উত্থান: নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতা
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
শেখ হাসিনা এবং ২৩৪ বিলিয়নের অদৃশ্য যাত্রা: একটি স্টেট ওয়াচ বিশ্লেষণ
সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
রাহুল-প্রিয়াঙ্কা মডেলে সন্তানদের আ’লীগের নেতৃত্বে আনছেন শেখ হাসিনা
সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
“গোমাতা ভক্তি বনাম গোমাংস রপ্তানি: ভারতের দ্বিচারিতা
সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কেন মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের শরণার্থীশিবিরে প্রায় সাড়ে ৬ লাখ মানুষ প্রাণ হারান
সেপ্টেম্বর ১১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
Trending Posts
-
ডাকসু এবং ইসলাম ইজমের উত্থান: নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতা
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
শেখ হাসিনা এবং ২৩৪ বিলিয়নের অদৃশ্য যাত্রা: একটি স্টেট ওয়াচ বিশ্লেষণ
সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
রাহুল-প্রিয়াঙ্কা মডেলে সন্তানদের আ’লীগের নেতৃত্বে আনছেন শেখ হাসিনা
সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
“গোমাতা ভক্তি বনাম গোমাংস রপ্তানি: ভারতের দ্বিচারিতা
সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments -
কেন মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের শরণার্থীশিবিরে প্রায় সাড়ে ৬ লাখ মানুষ প্রাণ হারান
সেপ্টেম্বর ১১, ২০২৫By ডেস্ক রিপোর্ট | 0 Comments
- ২০২৪ সালে ৯ লাখ স্নাতক বেকার ছিল বাংলাদেশে
- শেখ হাসিনা এবং ২৩৪ বিলিয়নের অদৃশ্য যাত্রা: একটি স্টেট ওয়াচ বিশ্লেষণ
- 1971: The Dark Side of India’s Help
- ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প হাতে নেই: ইউনূস
- কেন মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের শরণার্থীশিবিরে প্রায় সাড়ে ৬ লাখ মানুষ প্রাণ হারান
- শিবিরের ধর্মীয় উগ্রতা ও নির্যাতন নিপীড়নের ইতিহাস
- গাজায় ত্রাণ পাহারায় ইসলাম বিদ্বেষী মার্কিন বাইকার গ্যাং
- ভারত বিরোধিতার কারণে কি নেপালে বিক্ষোভ, প্রধানমন্ত্রিত্ব হারাল কেপি শর্মা?
Author: ডেস্ক রিপোর্ট
মিশরের মমির বিষয়ে আমরা সবাই জানি। প্রাচীনকালে লোকেরা শবদেহকে একটা বিশেষ রাসায়নিকে মাখিয়ে বাক্সতে ভরে সুরক্ষিত রাখার একটা প্রক্রিয়া পালন করতেন। যাকে আমরা বলি মমি। প্রায় এক শতাব্দী পরেও চামড়া বা অন্যান্য শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ পচন না ধরে তার জন্য ওষুধ ব্যবহার করা হতো। আজ আমরা কথা বলব, এই মমির সঙ্গে জড়িত আজব কিছু তথ্যের। ইউরোপীয় লোকেরা মিশরের মমি দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন এবং তারা এটি খাওয়া শুরু করে দিয়েছিলেন। লাইফ সাইন্স এর বক্তব্য অনুযায়ী লোকেরা বিশ্বাস করতেন মাটি থেকে বের হওয়া এবং টিঞ্চারে মোড়া মানবদেহের অবশিষ্ট অংশ থেকে, প্লেগ থেকে নিয়ে মাথাব্যথা পর্যন্ত যে কোনও রোগ ঠিক করে দিতে পারে। মধ্যযুগে…
বান্দরবান জেলার রোয়াংছড়িতে বম সম্প্রদায়ের যে আটজনকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে তার পেছনে তারা ইউপিডিএফ সংস্কারপন্থীদের সরাসরি সম্পৃক্ততার অভিযোগ তুলছেন সেখানকার গ্রামবাসীরা। গত ৭ই এপ্রিল রুমা ও রোয়াংছড়ি সীমান্ত এলাকায় খামতাংপাড়ায় এই ‘হত্যাকাণ্ড’ হয়েছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে। এলাকাটি রোয়াংছড়ি উপজেলা সদর থেকে প্রায় সাত কিলোমিটার দূরে। বম জনগোষ্ঠির অনেকে গণমাধ্যমের কাছে অভিযোগ করেছেন, ইউপিডিএফ সংস্কারপন্থী অংশের সাথে সেনাবাহিনীর ভালো সম্পর্ক আছে। তবে গত রবিবার (৯ই এপ্রিল) বাংলাদেশের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর বা আইএসপিআর থেকে গণমাধ্যমকে লিখিত এক বিবৃতির মাধ্যমে জানানো হয়েছে, এই হত্যাকাণ্ডকে আঞ্চলিক সশস্ত্র দলগুলোর নিজেদের মধ্যে বিদ্যমান দ্বন্দ্ব-সংঘাত ও আধিপত্য বিস্তারের সংঘাত। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “মূলত আঞ্চলিক সশস্ত্র…
হিন্দুধর্মের প্রায় পুরোটাই কুসংস্কার দিয়ে ভর্তি। যেমন আমরা যদি কূমারী পূজার কথা ধরি যা বাংলাদেশে মূলত দূর্গাপূজার অষ্টমী কিম্বা নবমীতিথিতে পালন করা হয়। এই প্রথাটি একটি চরম নারীবিদ্বেষী ও পুরুষতান্ত্রিক থিমের উপর দাঁড়িয়ে আছে। এই পূজায় একজন প্রাক ঋতুমতী মেয়েশিশুকে যোগাড় করা হয় ও তার পূজা করা হয়। প্রাক ঋতুমতী কেন? কারণ ঋতুস্রাব হয়ে গেলে সেই মেয়ে বা নারী আর নিষ্পাপ বা পবিত্র থাকে না। তা সে পরবর্তী জীবনে যত ভালো কাজই করুক না কেন। আর প্রায় একশভাগ ক্ষেত্রেই সেই মেয়েটি ব্রাহ্মণ পরিবারের হয়ে থাকে। কারণ কে না জানে যে তারা সৃষ্টি হয়েছে ব্রহ্মার মাথা থেকে। তাই তাদের সাথেই স্রষ্টার…
স্বাধীনতার পর থেকে ১৯৮৩ সালের ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত আন্তর্জাতিক লেনদেনে মধ্যবর্তী মুদ্রা ছিল ব্রিটিশ পাউন্ড স্টার্লিং। তখন পর্যন্ত বিনিময় হার ওঠানামা করত পাউন্ডের বিপরীতে। এর পর থেকে বাংলাদেশ মধ্যবর্তী মুদ্রা হিসেবে পাউন্ডের পরিবর্তে বেছে নেয় ডলারকে। সেই শুরু ডলারের ওপর নির্ভরতা। সেই ডলারই এখন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত মুদ্রা। নানা সময়ে ডলারের আধিপত্য ভাঙা নিয়ে আলোচনা ও উদ্যোগ হয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আরও শক্তিশালী হয়েছে এই মার্কিন মুদ্রা। আর এই শক্তিশালী মুদ্রাই বর্তমান অর্থনৈতিক সংকটকে আরও তীব্র করেছে। বাংলাদেশে গত বছর থেকে যে ডলার সংকট শুরু হয়েছিল, এ বছরেও পরিস্থিতি উন্নতির কোন সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এখনো ডলারের…
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী মারা গেছেন। ধানমন্ডির গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল মঙ্গলবার রাতে তিনি মারা যান। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী প্রায় অকেজো ২টি কিডনি নিয়ে বেঁচে ছিলেন। কোভিডে লিভারের ক্ষতি হয়েছিল। বর্তমানে তার রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা নেমে এসেছিল প্রায় শূন্যে। কোনো ওষুধই কাজ করছিল না। সপ্তাহে ৩ দিন ডায়ালাইসিস করতে হতো। মাঝেমধ্যেই অনিয়ম করতেন। অন্য কোনো কর্মসূচি থাকলে, শরীর একটু ভালো থাকলে সেদিন ডায়ালাইসিস করতেন না। তাকে আর কোনো সভায় বা মানববন্ধনের ব্যানারের পেছনে কিংবা মিছিলের সামনে হুইল চেয়ারে দেখা যাবে না। কিংবা দেখা যাবে না কোনো টেলিভিশন টক শো তে। তিনি নিজের গড়ে তোলা হাসপাতালেই,…
বলুন তো কীভাবে আমরা পৃথিবীর কেন্দ্র সম্পর্কে জানব? সেখানে রয়েছে অতি উচ্চ তাপমাত্রা, অত্যন্ত বেশি চাপ এবং প্রচলিত যন্ত্রপাতির পক্ষেও ওই দূরত্বে যাওয়া সম্ভব নয়। এজন্য বিজ্ঞানীরা সিসমিক ওয়েভ বা ভূকম্পন তরঙ্গের ওপর নির্ভর করেন। এ তরঙ্গগুলো ভূমিকম্প, বিস্ফোরণ ইত্যাদির ফলে উৎপন্ন হয় এবং পৃথিবীর অভ্যন্তর ও উপরিভাগ দিয়ে চলাচল করে। এগুলো থেকেই পৃথিবীর অভ্যন্তরস্থ গঠন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। এসব তথ্যের মাধ্যমেই ঊনিশ’শ শতাব্দীর শেষদিকে জিওফিজিসিস্টরা বিশ্বাস করতেন, পৃথিবীর কেন্দ্রে আছে তরল পদার্থ, যাকে ঘিরে আছে কঠিন আবরণ। এ আবরণকে আবার ঘিরে আছে কঠিন পৃষ্ঠদেশ যাকে আমরা ভূত্বক বলি। কিন্তু এই ধারণা ভুল প্রমাণ করেন ডেনিশ সিস্মোলজিস্ট ইঙ্গ লেম্যান।…
নানাবিধ কারণে প্রতিনিয়ত কমছে পৃথিবীর কীটপতঙ্গ। এভাবে কীটপতঙ্গ কমতে থাকলে এক সময় খাদ্যসংকটে পড়তে হতে পারে পৃথিবীবাসীকে। কারণ খাদ্য উৎপাদন এবং জীবজগেক রক্ষার জন্য কীটপতঙ্গের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালেই ক্যালিফোর্নিয়ার মনার্ক প্রজাপতির সংখ্যা ৮৬ শতাংশ কমে গেছে। লন্ডনে ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের সিনিয়র কিউরেটর ড. এরিকা ম্যাকএ্যালিস্টার বলেন, পৃথিবীর সব কীটপতঙ্গকে আমরা যদি মেরে ফেলি তাহলে আমরাও মারা যাব। কীটপতঙ্গ না থাকলে আমাদের বিষ্ঠা আর মৃত প্রাণীর মধ্যে বাস করতে হতো। জৈবিক বর্জ্য পচনে সাহায্য করে কীটপতঙ্গ। পৃথিবী পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে কীটপতঙ্গ। বিভিন্ন প্রাণী বা উদ্ভিদ মরে গেলে তার ওপর কীটপতঙ্গ হামলে পড়ে, এতে করে…
কাতারের উত্তর-পূর্ব কোণে এক জনশূন্য এলাকায় অনুর্বর মরুভূমির বালির টিলাগুলির মধ্যে, উপসাগরীয় দেশের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রক আর্ট সাইট ‘আল জাসাসিয়া’ অবস্থিত। এখানে, লোকেরা কয়েক শতাব্দী আগে চুনাপাথরের ওপর পরিবেশে পর্যবেক্ষণ করা প্রতীক, মোটিফ এবং বস্তুগুলি খোদাই করে রাখতো। প্রত্নতাত্ত্বিকরা আল জাসাসিয়াতে মোট প্রায় ৯০০টি খোদাই করা শিলা বা “পেট্রোগ্লিফ” খুঁজে পেয়েছেন। এগুলি বেশিরভাগই বিভিন্ন প্যাটার্নে সাজানো। কাতার মিউজিয়ামের খনন ও সাইট ম্যানেজমেন্টের প্রধান ফেরহান সাকাল, পেট্রোগ্লিফের কথা উল্লেখ করে সিএনএনকে বলেছেন-” আরব উপদ্বীপে রক আর্ট সাধারণ বিষয়, তবে আল জাসাসিয়ার কিছু খোদাই অনন্য যা অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না।” এই খোদাইগুলি উচ্চ স্তরের সৃজনশীলতার প্রমাণ বহন করছে। কাতারে…
সুবিশাল অরণ্যে ছড়িয়ে রয়েছে ভরি ভরি সোনা। সেই সোনার ভাণ্ডার ধরা পড়ল মহাকাশ থেকে! এই সোনার ভাণ্ডার রয়েছে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরুতে। মাদ্রে-দে-দিয়োস নামে সোনার একটি বিশাল খনি রয়েছে লাতিন আমেরিকার এই দেশে। সম্প্রতি মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা সেই ছবি প্রকাশ করেছে। যা দেখে নিজের চোখকেও বিশ্বাস করা যাবে না। মহাকাশ থেকে মনে হচ্ছে, পৃথিবীর বুকে এ যেন সোনার হার! বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সোনা উৎপাদনকারী দেশগুলোর মধ্যে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে পেরু। দেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় সোনার খনি মাদ্রে-দে-দিয়োসের কারণে আমাজন জঙ্গল ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে দাবি পরিবেশ বিজ্ঞানীদের। সোনা নিষ্কাশনের জন্য পারদ ব্যবহার করা হয়। পরিবেশবিদদের দাবি, এত…
মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন এ প্রজন্মের যত বিজ্ঞানী, নিশ্চিত সে তালিকায় একেবারে উপরের দিকে থাকবে বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংয়ের নাম। যে খ্যাতি, যে ভালোবাসা হকিং পেয়েছিলেন তা তিনি যে কেবল বিজ্ঞানে তার অসামান্য প্রতিভার জন্য পেয়েছিলেন তা নয়, বরং নিজের রসবোধের জন্যও তিনি ভালোবাসা পেয়েছিলেন মানুষের। হুইল চেয়ারে বসেই দৃশ্যত মহাবিশ্ব ভ্রমণ করেছেন স্টিফেন হকিং। ৭৬ বছর বয়সে সেই হকিং সবাইকে ছেড়ে চলে গেলেন না ফেরার দেশে। আর তিনি ফিরবেন না। তবে জীবদ্দশায় মানবসভ্যতা কীভাবে এবং কবে ধ্বংসের মুখোমুখি হবে, সে বিষয়ে ভয়ংকর কিছু ভবিষ্যদ্বাণী করে গেছেন বিশ্বখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা থেকে শুরু করে পরমাণু যুদ্ধের মতো নানা বিষয়…