State Watch
    Facebook Twitter Instagram
    সর্বশেষ প্রকাশিত
    • বিশ্বের বিভিন্ন সৈকতে ভেসে উঠছে মৃত প্রাণী: কেন?
    • যে গ্রামের মানুষ থেকে শুরু করে পশুপাখি সবাই অন্ধ
    • রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন-এর আড়ালে যেভাবে ভিন্নমত দমন করছে সরকার
    • তিন হাজার কোটি সূর্য এঁটে যাবে এমন ব্ল্যাক হোলের সন্ধান
    • মধ্যযুগে নারীদের আকৃষ্ট করতেই সুগন্ধির ব্যবহার শুরু
    • কীভাবে সৃষ্টি হয়েছিল মহাবিশ্ব?
    • ৮০০ বছরের পুরোনো যে দুর্গে একই সাথে আছে মন্দির ও মসজিদ
    • চাঁদে বিশাল জলাধারের সন্ধান বিজ্ঞানীদের
    State Watch
    • প্রধান পাতা
    • আইনপ্রয়োগ
      1. গুম-অপহরণ
      2. গ্রেপ্তার-নিপীড়ন
      3. নিপীড়নমূলক আইন
      4. প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি
      5. বিচার বহির্ভূত হত্যা
      6. রাষ্ট্রীয় বাহিনী
      Featured
      মার্চ ১২, ২০২৩

      সরকারি অর্থায়নের হাসপাতালে বেসরকারি ফি, বিপাকে রোগীরা

      Recent
      মার্চ ২৮, ২০২৩

      র‍্যাবের নির্যাতনেই মৃত্যু জেসমিনের! এবার নিখোঁজ নিহতের সন্তান

      মার্চ ২৬, ২০২৩

      র‍্যাবের হেফাজতে নারীর মৃত্যু: নির্যাতনের চিহ্ন শরীরে!

      মার্চ ২৫, ২০২৩

      মাদকাসক্ত ১১৬ পুলিশ চাকরিচ্যুত

    • আক্রান্ত জনগোষ্ঠী
      1. আদিবাসী
      2. গণমাধ্যম
      3. ধর্মীয় সংখ্যালঘু
      4. নারী ও শিশু
      5. প্রাণ-প্রকৃতি-কৃষি
      6. ভিন্ন মতাবলম্বী
      7. রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ
      8. শ্রমজীবী
      Featured
      ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২৩

      বাংলাদেশে গণমাধ্যম কতটা স্বাধীন মনিটর করবে যুক্তরাষ্ট্রসহ ৯ রাষ্ট্র

      Recent
      মার্চ ৩১, ২০২৩

      যুক্তরাষ্ট্রসহ ১২ দেশ উদ্বিগ্ন: মধ্যরাতে সাংবাদিক গ্রেপ্তারকে ঘিরে স্বৈরতন্ত্রের পোস্টমর্টেম

      মার্চ ২৯, ২০২৩

      যেখানে বাকস্বাধীনতা নেই, সেখানে মাছ মাংস চাইলের স্বাধীনতা চাইলেন সাংবাদিক!

      মার্চ ২৮, ২০২৩

      শরীয়তপুরে মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুর

    • বিশেষায়িত
      1. করোনাভাইরাস
      2. ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট
      3. নির্বাচন
      4. বিশ্ব
      5. মানবাধিকার
      6. রোহিঙ্গা জাতি
      7. সীমান্ত ইস্যু
      Featured
      মার্চ ২৬, ২০২৩

      রাহুল গান্ধীর জেল যাওয়া কি মোদিকে সিংহাসন থেকে নামাতে পারবে?

      Recent
      এপ্রিল ১, ২০২৩

      বিশ্বের বিভিন্ন সৈকতে ভেসে উঠছে মৃত প্রাণী: কেন?

      এপ্রিল ১, ২০২৩

      রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন-এর আড়ালে যেভাবে ভিন্নমত দমন করছে সরকার

      মার্চ ২৯, ২০২৩

      যে দেশে প্রতি ১৩ ঘণ্টায় একজন সাংবাদিক নির্যাতিত হয়

    • রাজনীতি-প্রশাসন
      1. অর্থনীতি ও বাণিজ্য
      2. আইন-আদালত
      3. ক্ষমতাসীন দল
      4. জাতীয় সংসদ
      5. রাজনীতি
      6. রাষ্ট্র-সরকার
      Featured
      মার্চ ২৫, ২০২৩

      রমজানেও ব্যবসায়ীদের লোভ-লালসায় দ্রব্যমূল্যের চাপে নিম্নমধ্যবিত্তরা

      Recent
      মার্চ ২৮, ২০২৩

      পোশাক রপ্তানির যে ক্ষেত্রে বিশ্বকে শাসন করছে বাংলাদেশ

      মার্চ ২৫, ২০২৩

      রমজানেও ব্যবসায়ীদের লোভ-লালসায় দ্রব্যমূল্যের চাপে নিম্নমধ্যবিত্তরা

      মার্চ ২৪, ২০২৩

      মন্ত্রীর ফোনে অবৈধ সোনা উদ্ধার পুলিশের, যুবককে থানায় মারল পাচারকারী

    • মতামত
      • বিশ্লেষণ
      • সম্পাদকীয়
      • সাক্ষাৎকার
    • গবেষণা ও প্রতিবেদন
      1. বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদন
      2. চলতি প্রবণতা
      3. নীতি নির্দেশনা
      Featured
      জানুয়ারি ৩১, ২০২৩

      আবারো অবনমন: সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১২

      Recent
      মার্চ ২৬, ২০২৩

      প্রযুক্তির কারণে চিন্তা করার ক্ষমতা হারাচ্ছে মানুষ: গবেষণা

      মার্চ ২২, ২০২৩

      ভয়াবহ বিষাক্ত ঢাকার বায়ু, ঝুঁকিতে মাতৃগর্ভের শিশুরাও

      মার্চ ৭, ২০২৩

      গত বছর দেশে ৯ হাজার ৭৬৪ জন নারী সহিংসতার শিকার

    • আর্কাইভ
    State Watch
    ইতিহাস

    ভারতে ব্রিটিশ কলোনিয়ালিজম: ৪০ বছরে মারা যায় ১০ কোটি মানুষ

    ডেস্ক রিপোর্টBy ডেস্ক রিপোর্টডিসেম্বর ৪, ২০২২No Comments5 Mins Read

    সাম্প্রতিক সময়ে ইংরেজ সাম্রাজ্য সম্পর্কে নিয়াল ফার্গুসনের ‘এম্পায়ার: হাও ব্রিটেন মেড দ্য মডার্ন ওয়ার্ল্ড’ এবং ব্রুস গিলির ‘দ্য লাস্ট ইম্পেরিয়ালিস্ট’-এর মতো বড় বড় বইগুলোতে দাবি করা হয়েছে ইংরেজ ঔপনিবেশিকতা ভারত এবং অন্যান্য উপনিবেশগুলোকে উন্নয়ন ঘটিয়েছে, সমৃদ্ধ করেছে। দুই বছর আগে, ব্রিটেনের সরকারের এক জরিপে দেখা যায় ব্রিটেনের ৩২ শতাংশ মানুষ তাদের ঔপনিবেশিক ইতিহাস নিয়ে গর্বিত। ব্রিটেনের ঔপনিবেশিকতার এই ‘উন্নয়ন’-এর চিত্রের সাথে অবশ্য বাস্তব ইতিহাসের তেমন মিল পাওয়া যায় না। অর্থনৈতিক ইতিহাসবিদ রবার্ট সি অ্যালেনের এক গবেষণায় দেখা যায় ইংরেজদের অধীনে ভারতে অতি-দারিদ্র্যের পরিমাণ বেড়েছে কয়েকগুণ।

    যেখানে ১৮১০ সালে ভারতে অতি-দারিদ্র্যের পরিমাণ ছিল ২৩ শতাংশ, সেখানে বিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫০ শতাংশেরও ওপরে। দুর্ভিক্ষ হয়ে পড়ে আরও নিয়মিত, আরও ভয়াবহ।

    ইতিহাসবিদরা একমত যে, ১৮৮০ সাল থেকে ১৯২০ সাল, যখন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সবচেয়ে সেরা সময়, বাস্তবে ভারতের জন্য ছিল সবচেয়ে মারণাত্মক। ১৮৮০-র দশক থেকে শুরু হওয়া ঔপনিবেশিক শাসকদের করা নিয়মিত আদমশুমারি থেকে দেখা যায় তখন থেকেই মৃত্যুর হার ক্রমাগত বেড়েছে: ১৮৮০-র দশকে প্রতি ১০০০ জনে মৃত্যুহার ছিল ৩৭.২ জন, যেটি ১৯১০-এর দশকে বেড়ে দাঁড়ায় ৪৪.২ জনে। অন্যদিকে, একই সময়ে গড় আয়ু ২৬.৭ বছর থেকে কমেছে ২১.৯ বছরে।

    ওয়ার্ল্ড ডেভেলপমেন্ট জার্নালে সাম্প্রতিক সময়ে প্রকাশিত এক নিবন্ধে গবেষকরা আদমশুমারির ডেটা থেকে ইংরেজদের অবহেলা-অদূরদর্শিতার নীতির ফলে ভারতীয়দের মৃত্যুর পরিমাণ বের করার চেষ্টা করেছেন। ১৮৮০-র দশক থেকেই মৃত্যুহারের বিস্তারিত ডেটা পাওয়া যাওয়ায়, সেটিকেই গবেষণার মূলভিত্তি হিসেবে ধরা হয়েছে। ডেটা থেকে প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী, ১৮৯১ থেকে ১৯২০ সাল পর্যন্ত চার দশকে ভারতে অতিরিক্ত ৫০ মিলিয়ন বা ৫ কোটি মানুষ মারা গিয়েছে।

    ৫ কোটি সংখ্যাটা অনেক বেশি হলেও এটিকেও ‘কমপক্ষে’ হিসাব করে করা হয়েছে। আসল বেতনের ডেটা থেকে দেখা যায়, ঐ সময়েই ভারতীয়দের জীবনমান নাটকীয়ভাবে কমতে শুরু করেছে। অ্যালেন এবং অন্যান্য গবেষকদের মতামত অনুযায়ী, ঔপনিবেশিক আমলের আগে ভারতের জীবনমান পশ্চিম ইউরোপের উন্নয়নশীল অংশের মতোই ছিল।

    মৃত্যুহার জানা না গেলেও ষোড়শ ও সপ্তদশ শতাব্দীর ইংল্যান্ডের মতোই ছিল বলে ধারণা করা যায়। সেই ডেটা অনুযায়ী, ১৮৮১ থেকে ১৯২০ সাল পর্যন্ত ভারতে ১৮৮১ সাল থেকে ১৯২০ সাল পর্যন্ত ভারতীয়দের অতিরিক্ত মৃত্যুর পরিমাণ ১৬১ মিলিয়ন বা ১৬ কোটি ১০ লক্ষ!

    একদম নিখুঁত সংখ্যা বের করা সম্ভব না হলেও এটা পরিষ্কার যে ইংরেজ ঔপনিবেশিকতার সেরা সময়ে অতিরিক্ত ১০ কোটি ভারতীয় মারা গিয়েছে অল্প বয়সে। নীতি-নির্ধারণের ফলাফল হিসেবে মৃত্যু হওয়া ঘটনাগুলোর মধ্যে এটি একেবারে উপরের সারিতেই থাকবে। সোভিয়েত ইউনিয়ন, মাওয়ের চীন, উত্তর কোরিয়া, পল পটের কম্বোডিয়া এবং মেঙ্গিস্তুর ইথিওপিয়ায় মারা যাওয়া জনসংখ্যা যোগ করলেও এর সমান হবে না।

    তাহলে ইংরেজদের শাসনের কারণে এই বিশাল পরিমাণ মানুষের মৃত্যু ঘটলো কীভাবে? এর পেছনে বেশ কিছু কারণ আছে। প্রথমত, ব্রিটেন ভারতের শিল্পব্যবস্থা ধ্বংস করে দেয়। ঔপনিবেশিকতার আগে, ভারত ছিল বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ শিল্প উৎপাদনকারী। সারাবিশ্বে উন্নতমানের কাপড় রপ্তানি করার জন্য জগদ্বিখ্যাত ছিল ভারতীয়রা। তাদের সাথে প্রতিযোগিতায় পেরে উঠছিলো না ইংরেজদের নিম্নমানের কাপড়। ১৭৫৭ সালে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলার দখল নিলে এই পরিস্থিতির পরিবর্তন হতে শুরু করে।

    ইতিহাসবিদ মধুশ্রী মুখার্জির মতানুযায়ী, ঔপনিবেশিক শাসকগোষ্ঠী ভারতের শুল্কব্যবস্থা একেবারে ‘নেই’ করে ফেলে। এই সুযোগে ইংরেজ পণ্য ভারতের বাজারে হুহু করে ঢুকতে থাকে। এছাড়াও ভারতীয় কাপড় বিক্রির জন্য অতিরিক্ত কর আরোপ করে ইংরেজরা, যার ফলে ভারতের বাজারেই নিজেদের কাপড় বিক্রি কমে যায় ভারতীয়দের, রপ্তানি তো দূরের বিষয়।

    এই বৈষম্যপূর্ণ বাণিজ্যনীতির ফলে ভারতীয় কাপড়শিল্প পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়, কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে যেতে শুরু করে। ১৮৪০ সালে ইংল্যান্ডের পার্লামেন্টে ইস্ট ইন্ডিয়া অ্যান্ড চায়না অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান দম্ভভরে বলতে থাকে, “আমাদের কোম্পানি ভারতকে উৎপাদনকারী দেশ থেকে কাঁচামাল উৎপাদনকারী দেশে পরিণত করেছে।” ফলে ভারতের ব্যবসায়ীদের ব্যবসার পুরোটাই ইংরেজ বণিকদের হাতে চলে যায়। ভারত হয়ে পড়ে আরও গরীব, শিকার হয় দুর্ভিক্ষ আর মহামারির।

    পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটাতে, ইংরেজ ঔপনিবেশিকরা বৈধভাবে ‘লুট’ করার এক ব্যবস্থার প্রণয়ন করে, যাকে বর্তমানে অনেকে অভিহিত করে ‘ড্রেইন অফ ওয়েলথ’ নামে। ব্রিটিশরা ভারতের জনগণের ওপর করারোপ করে এবং সেই কর থেকে পাওয়া অর্থ দিয়ে নীল, শস্য, তুলা এবং আফিমের মতো ভারতীয় পণ্য কেনা শুরু করে। ফলে এসব পণ্য একরকম বিনামূল্যেই পেতে শুরু করে তারা। এগুলো হয় ব্রিটেনে নেওয়া হতো অথবা অন্য কোথাও রপ্তানি করতো তারা, যার পুরোটাই যেত ব্রিটিশদের পকেটে। এই টাকা দিয়ে ব্রিটেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ার মতো উপনিবেশের অবকাঠামোর উন্নয়ন শুরু হয়।

    এই ব্যবস্থার ফলে ভারত থেকে বর্তমান সময়ের ট্রিলিয়ন ডলার পরিমাণ অর্থ লুট করেছে ইংরেজরা। এমনকি এই অর্থ লুটের জন্য কোনো দয়ামায়া দেখায়নি তারা, বাধ্যতামূলকভাবে সবার ওপর কর আরোপ করেছে, যার ফলে ভারতে দেখা দিয়েছে দুর্ভিক্ষ-খরা। ভারতের অবকাঠামো উন্নয়নের দিকেও তেমন নজর দেয়নি ইংরেজরা, না দিয়েছে খাবার উৎপাদনে। ফলে নিয়মত দুর্ভিক্ষ আর খরা হানা দিয়েছে ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে। ইতিহাসবিদদের ধারণা অনুযায়ী, ইংরেজদের নীতির কারণেই উনবিংশ শতাব্দীর শেষদিকে ঘন ঘন দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছে, যার পরিণতি কয়েক কোটি লোকের না খেয়ে মৃত্যু। আর এই রাস্তায় মরে পড়ে থাকা ভারতীয়দের খাবারের টাকা পাচার হয়েছে ব্রিটেন-কানাডা-অস্ট্রেলিয়ায়।

    ঔপনিবেশিক শাসকরা তাদের নীতির পরিণতি কী হবে তা খুব ভালো করেই জানতো। কিন্তু তারপরেও তারা ভারতীয়দের বেঁচে থাকার জন্য ন্যূনতম খাবার-বাসস্থান-কাপড়ের ব্যবস্থা করতে কার্পণ্য দেখিয়েছে। ভিক্টোরিয়ান আমলের শেষ সময়ে হওয়া এই মৃত্যুহার কোনো দুর্ঘটনা নয়। ইতিহাসবিদ মাইক ডেভিস ইংরেজদের নীতিগুলোকে ১৮ হাজার ফিট ওপর থেকে ফেলা বোমার সাথে তুলনা করেছেন।

    ১৮৮০ থেকে ১৯২০ সাল পর্যন্ত ৪০ বছরেই ১০ কোটি ভারতীয়কে ‘খুন’ করেছে ইংরেজরা। ক্ষতিপূরণের জন্য এটি একটি আদর্শ ঘটনা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি হলোকস্টে মারা যাওয়া ইহুদিদেরকে ক্ষতিপূরণ দেয়। বিংশ শতাব্দীর শুরুতে নামিবিয়াতেও চলা গণহত্যার ক্ষতিপূরণও জার্মানরা দিতে রাজি হয়েছে কয়েক বছর আগে। দক্ষিণ আফ্রিকাতেও শ্বেতাঙ্গদের হাতে নিগৃহীত হওয়া কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ দিতে রাজি করানো হয়েছে।

    ইতিহাস কখনো পরিবর্তন করা যায় না, এবং ইংরেজ সাম্রাজ্যবাদীদের অপরাধও মুছে ফেলা যাবে না। তবে তাদের কাছ থেকে পাওয়া ক্ষতিপূরণ তাদের অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করতে সাহায্য করতে পারে, যে অপরাধের কারণে দুইশ বছর ধরে পুরো ভারতীয় উপমহাদেশ এখনো দারিদ্র্যের ঘেরাটোপে বন্দী। ন্যায়বিচারের পথ পরিষ্কার হতে পারে এই ক্ষতিপূরণের মাধ্যমে।

    এসডব্লিউ/এসএস/১৫২০

    ছড়িয়ে দিনঃ

    আপনার মতামত জানানঃ

    State watch সকল পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত সংবাদ মাধ্যম, যেটি পাঠকদের অর্থায়নে পরিচালিত হয়। যে কোন পরিমাণের সহযোগিতা, সেটি ছোট বা বড় হোক, আপনাদের প্রতিটি সহযোগিতা আমাদের নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে বড় অবদান রাখতে পারে। তাই State watch-কে সহযোগিতার অনুরোধ জানাচ্ছি।
    Donate
    ইতিহাস

    Related Posts

    যে গ্রামের মানুষ থেকে শুরু করে পশুপাখি সবাই অন্ধ

    মধ্যযুগে নারীদের আকৃষ্ট করতেই সুগন্ধির ব্যবহার শুরু

    ৮০০ বছরের পুরোনো যে দুর্গে একই সাথে আছে মন্দির ও মসজিদ

    বিজ্ঞাপন

    সর্বশেষ প্রকাশিত
    এপ্রিল ১, ২০২৩

    বিশ্বের বিভিন্ন সৈকতে ভেসে উঠছে মৃত প্রাণী: কেন?

    এপ্রিল ১, ২০২৩

    যে গ্রামের মানুষ থেকে শুরু করে পশুপাখি সবাই অন্ধ

    এপ্রিল ১, ২০২৩

    রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন-এর আড়ালে যেভাবে ভিন্নমত দমন করছে সরকার

    এপ্রিল ১, ২০২৩

    তিন হাজার কোটি সূর্য এঁটে যাবে এমন ব্ল্যাক হোলের সন্ধান

    এপ্রিল ১, ২০২৩

    মধ্যযুগে নারীদের আকৃষ্ট করতেই সুগন্ধির ব্যবহার শুরু

    বিজ্ঞাপন

    সর্বাধিক পঠিত
    • মানব সভ্যতার সূচনালগ্ন থেকেই আছে পর্নোগ্রাফি: জানুন ইতিহাস
      মার্চ ২৯, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      বর্তমান যুবসমাজকে শারীরিক ও মানসিকভাবে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে যে ব্যাপারগুলো, তাদের মধ্যে পর্নোগ্রাফি অন্যতম। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো, পর্নোগ্রাফি...
    • ডাইনোসরের মতো পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাবে আরও যে ৬ প্রাণী
      মার্চ ২৯, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      বিলুপ্ত হওয়া প্রাণীর তালিকায় সর্বপ্রথম আসে ডাইনোসরের নাম। সম্ভবত হারিয়ে যাওয়া প্রাণীর তালিকায় ডাইনোসরের মতো বিকল্প আর কোনো নাম সহজে...
    • প্রায় ৪ হাজার বছর পুরনো প্রাণীর প্রোটিন দিয়ে কৃত্রিম মাংস তৈরি
      মার্চ ২৯, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      লুপ্তপ্রায় প্রাণী ম্যামথের ‘ডিএনএ’ থেকে তৈরি কৃত্রিম মাংসের বৃহত্তম বল উন্মোচন করা হল লেদারল্যান্ডের সায়েন্স মিউজ়িয়ামে। কৃত্রিম মাংস উৎপাদনকারী একটি...
    • ধর্মহীন আদিম একদল মানুষের ইতিহাস
      মার্চ ২৭, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      ২৫-৪০ হাজার বছরের মধ্যবর্তী কোনো একসময়, কাঠের নৌকা করে ভানুয়াতু, টুভ্যালু ও অন্য কোনো নিকটবর্তী নির্জন দ্বীপ থেকে ছোট্ট এই...
    • দাসপ্রথার সঙ্গে যুক্ত ছিল দ্য গার্ডিয়ান: চাঞ্চল্যকর তথ্য গবেষণার
      মার্চ ২৯, ২০২৩
      By ডেস্ক রিপোর্ট
      একসময় গবাদী পশুর মতোই হাটে-বাজারে কেনাবেচা হতো মানুষ। দাস হিসেবে বিক্রি করে দেওয়া হতো তাদের। ঊনিশ শতকের শেষার্ধ্ব থেকে পুরো...
    আজকের ভিডিও
    https://youtu.be/0GMaF2T95wg
    আমাদের সম্পর্কে
    আমাদের সম্পর্কে

    স্টেট ওয়াচ, বাংলাদেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং মানবাধিকার পর্যবেক্ষণ এবং গবেষণামূলক একটি প্রয়াস।
    বিস্তারিত...

    ফেসবুকে যুক্ত থাকুন

    Donate Us!
    statewatch.net (Karigor Media Network), Hamburg, Germany. Email: statewatch.sa@gmail.com © ২০২৩ State Watch. Designed by @.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.