Author: ডেস্ক রিপোর্ট

জাতিসঙ্ঘের মানবাধিকার সংস্থা বাংলাদেশের সকল রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, সহিংসতা অগ্রহণযোগ্য এবং সহিংসতায় উস্কানি দিতে পারে এমন কোনো বক্তব্য বা কর্মকাণ্ড এড়িয়ে চলুন। মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় বলেছে, ‘দেশ যখন নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে, তখন আমরা সকল রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি- এ ধরনের সহিংসতা অগ্রহণযোগ্য এবং সহিংসতায় উসকানি দিতে পারে এমন কোনো বক্তব্য বা কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাই।’ মঙ্গলবার কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতি এসব কথা বলা হয়েছে। বাংলাদেশে চলমান বিক্ষোভ চলাকালীন একাধিক সহিংস ঘটনায় গভীরভাবে উদ্বিগ্ন উল্লেখ করে জাতিসঙ্ঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় থেকে বলা হয়, চলমান এই সহিংসতায় বেশ কয়েকজন মানুষ নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে…

Read More

আন্তর্জাতিক দুনিয়ায় যে কোনও দেশের ক্ষমতার চাবিকাঠি লুকিয়ে থাকে তার প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, শিল্প, বাণিজ্যের উপর। চীনের ক্ষমতার অন্যতম উৎস তাদের উৎপাদিত বিদ্যুৎশক্তি। নদীমাতৃক দেশ চীন। ছোট বড় অনেক নদী বিস্তীর্ণ এই ভূখণ্ডের উপর দিয়ে বয়ে গিয়েছে। একসময় চিনকে বার বার কাঁদিয়েছে সে সব নদী। বন্যায় ভেসেছে বিস্তীর্ণ উপত্যকা। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নদীকে ঠেকিয়েছে চীন। প্রাকৃতিক বিপর্যয় রুখতে প্রযুক্তির সাহায্য নিয়েছে তারা। বাঁধ দিয়ে আটকেছে নদীর পানি। ফলে বন্যার পরিমাণ আগের চেয়ে কমে এসেছে। নদীতে বাঁধ দিয়ে সেই নদীর পানিকেই কাজে লাগিয়েছে চিন। পানিের স্রোতের সাহায্যে তৈরি করেছে বিদ্যুৎ। যা তাদের বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী দেশে পরিণত করেছে। চীনের দুঃখ বলা…

Read More

দেশের মানুষের মাথাপিছু ঋণ ৩৬৪ দশমিক ৮৫ মার্কিন ডলার (৪০ হাজার ২১৬ টাকা, এক ডলার ১১০.২৩ টাকা ধরে) বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি জানান, ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত বৈদেশিক ঋণের স্থিতি ৬২ হাজার ৩১২ দশমিক ৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (সাময়িক)। যার মধ্যে বহুপাক্ষিক ৩৬ হাজার ৭৮১ দশমিক শূন্য ৩ মিলিয়ন ডলার এবং দ্বিপাক্ষিক ২৫ হাজার ৫৩১ দশমিক ৬৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) জাতীয় সংসদে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য হাজী মো. সেলিমের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান অর্থমন্ত্রী। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপন করা হয়। অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী,…

Read More

সাম্প্রতিককালে পত্রিকার পাতা কিংবা সামাজিক মাধ্যমগুলোতে নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতার ঘটনা বৃদ্ধির প্রবণতা আমাদের চিন্তিত করে তুলেছে। প্রতিদিন একে পর এক নৃশংস ঘটনা ঘটেই চলেছে। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এ ব্যাপারে যতই সরব, ঠিক উল্টা চিত্র পাওয়া যায় রাষ্ট্রতন্ত্র যারা পরিচালনা করছে, তাদের কাছ থেকে। প্রতিদিনই আমরা দেখছি নারী ঘরে, বাইরে কর্মস্থলে, বাসে, ট্রেনে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। শুধু তাই নয় নির্যাতনের পর তাকে হত্যাও করা হচ্ছে। এসব ঘটনার পরও সুষ্ঠু ন্যায়বিচার পাওয়ার প্রত্যাশা করা যায় না। বিচারহীনতার সংস্কৃতি আমাদের কুরে কুরে খাচ্ছে। নাজনীন ধর্ষণ মামলার চূড়ান্ত রায় পেতেও তার প্রভাবশালী ধনাঢ়্য পরিবারকে এক যুগেরও বেশি অপেক্ষা করতে হয়েছে। তাহলে…

Read More

বিক্ষোভকারীদের ওপর দমন-পীড়ন বন্ধ ও দেশের রাজনৈতিক সংকট প্রশমণের আহ্বান জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। আজ মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অধিকার পর্যবেক্ষক সংস্থাটি তাদের ওয়েবসাইটে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক উত্তেজনা বিষয়ে বিবৃতি দেয়। বিবৃতিতে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক ক্যাম্পেইনার ইয়াসমিন কবিরত্নে বলেন, ‘সপ্তাহান্তে বিরোধী দলের নেতা ও বিক্ষোভকারীদের ওপর দমন-পীড়ন আগামী জানুয়ারির সাধারণ নির্বাচনের আগে বাংলাদেশে ভিন্নমতকে কঠোরভাবে দমন প্রচেষ্টার ইঙ্গিত দেয়। বাংলাদেশী কর্তৃপক্ষকে মনে রাখতে হবে যে ভিন্নমত পোষণ করা অপরাধ নয় এবং অবশ্যই শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করার অধিকারকে সম্মান জানাতে হবে।’ তিনি আরো বলেন, নির্বাচনের আগে, নির্বাচনের সময় ও পরে বাংলাদেশে হত্যা, গ্রেফতার ও দমন-পীড়নের চক্র হয়ে গেছে। যা দেশের মানবাধিকারের ওপর…

Read More

ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণ আদায় হচ্ছে না। কিছু গ্রাহক ও ব্যাংকের পরিচালকরা ঋণ নিয়ে ফেরত দিচ্ছেন না। এতে অসহায় হয়ে পড়েছে কিছু বাণিজ্যিক ব্যাংক। কখনো টাকার সঙ্কটে পড়েনি এমন ব্যাংকও এখন তাদের জরুরি প্রয়োজন মেটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে দ্বারস্থ হচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে রেকর্ড পরিমাণ অর্থ ধার দিচ্ছে সঙ্কটে পড়া ব্যাংকগুলোকে। গত ২৫ অক্টোবর সর্বোচ্চ ধার দিয়েছে সাড়ে ২৪ হাজার কোটি টাকা। গত ২৬ অক্টোবরও ধার দিয়েছে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা। টাকার সঙ্কটের সামগ্রিক প্রভাব পড়েছে মুদ্রাবাজারে। বেড়ে যাচ্ছে টাকা ধার নেয়ার খরচ। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বিশেষ উপকরণের মাধ্যমে সঙ্কটে পড়া বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে ধার দিচ্ছে। তবে আগে যেখানে তিন…

Read More

গাজা উপত্যকায় হামাসের পতনের পর বাসিন্দাদের মিশরের সিনাইয়ে পাঠিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে ইসরায়েল। গত ১৩ অক্টোবর প্রকাশিত ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থার এক নথি থেকে এ তথ্য ফাঁস হয়েছে বলে সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট মনিটরের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত নথি অনুসারে, ইসরায়েল গাজার বেসামরিক নাগরিকদের প্রথমে উত্তর সিনাইয়ের অস্থায়ী আশ্রয়ে সরিয়ে নেবে। পরে স্থায়ী শহরে পাঠিয়ে দেবে। নথিতে উল্লেখ করা প্রস্তাব অনুসারে, মিশরের ভেতরে কয়েক কিলোমিটারজুড়ে বাফার জোন স্থাপন করা হবে, যেন বাসিন্দারা ইসরায়েলি সীমান্তের কাছে ঘেঁষতে না পারে। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা নথিগুলো সঠিক বলে কথা স্বীকার করেছেন। তবে, এ নথি তৈরির সঙ্গে জড়িত এক কর্মকর্তা বলেন, ‘এ প্রস্তাব গ্রহণ…

Read More

মোগল সাম্রাজ্যের পতনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বাহাদুর শাহ জাফরের ব্যক্তিগত হাহাকার ও বেদনার ইতিহাস। বাহাদুর শাহ জাফরের জন্ম হয়েছিল ইতিহাসের এক যুগ সন্ধিক্ষণে। ব্রিটিশরা ততদিনে বাংলা বিহার উড়িষ্যা , মহীশূরসহ দেশীয় রাজ্য পদানত করে এগিয়ে যাচ্ছেন উত্তর ভারতের দিকে। ব্রিটিশ আগ্রাসনের থাবায় মোগল সম্রাটদের সার্বভৌমত্ব কোনঠাসা হয়ে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে দিল্লীর লাল কেল্লাতেই। বাহাদুর শাহ জাফর জন্মেছিলেন দিল্লীর লাল কেল্লাতেই। ১৭৭৫ সালের ২৪ অক্টোবর। মা সম্রাজ্ঞী লাল বাঈ। পিতা মোগল বংশের ১৮তম সম্রাট দ্বিতীয় আকবর। পিতামহ সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলম। লালকেল্লার পরিবেশে বেড়ে উঠেন স্বাধীন চেতা বাহাদুর শাহ জাফর। ব্যক্তিগতভাবে বাহাদুর শাহ জাফর একজন গুণী মানুষ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন। একজন…

Read More

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় অব্যাহত ইসরায়েলি বিমান হামলায় ৩ হাজার ১৯৫টি শিশু নিহত হয়েছে। শিশুবিষয়ক আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থা সেভ দ্য চিলড্রেন গতকাল রোববার এ তথ্য জানিয়েছে। ২০১৯ সাল থেকে প্রতিবছর সারা বিশ্বে সংঘাতের কারণে যত শিশু নিহত হয়েছে, এ সংখ্যা তার চেয়ে বেশি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (টুইটার) দেওয়া পোস্টে সেভ দ্য চিলড্রেন বলেছে, গাজায় নিহত শিশুর সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। কারণ, এখনো এক হাজার শিশু নিখোঁজ। আশঙ্কা করা হচ্ছে, তাদের বেশির ভাগই ইসরায়েলি বোমা হামলায় বিধ্বস্ত ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছে। সেভ দ্য চিলড্রেনের হিসাবে, ‘৭ অক্টোবর থেকে চালানো ইসরায়েলের হামলায় গাজায় ৩ হাজার ১৯৫টি শিশু নিহত হয়েছে, যা ২০১৯…

Read More

পৃথিবীর সব মহাদেশেই ডাইনোসরদের ছিল অবাধ বিচরণ। রাজত্ব বললেও দোষ নেই। ডাইনোসরদের উৎপত্তি ঠিক কত আগে, সেটা নিয়ে চলছে বহু গবেষণা। ধারণা করা হয়, ট্রায়াসিক যুগের শেষ দিকে এসে, অর্থাৎ ২৩১ থেকে ২৪৩ মিলিয়ন বছর আগের কোনো একসময়ে এর গ্রুপগুলোর জন্ম। জুরাসিক যুগে এর আধিপত্য ছিল পৃথিবীজুড়ে। আর প্রায় ৬৬ মিলিয়ন বছর আগে ক্রিটেশাস-প্যালিওজিনের বিলুপ্তির ঘটনায় পৃথিবীতে এদের বিদায়ঘণ্টা বাজে। সবচেয়ে বড় যে প্রাণী, গণ কিংবা প্রজাতিভেদে ৭০-৮০ ফুট পর্যন্ত দীর্ঘ হতে পারত যেগুলো, যাদের ওজন হতে পারত ১০০ টন পর্যন্ত, তাদের একদম বিলুপ্তির কারণ নিয়ে এখনকার পৃথিবীতে রাজত্ব করা মানুষের আগ্রহের কমতি নেই। চলচ্চিত্র বা ডকুমেন্টরিতে কত শত ডাইনোসর…

Read More