Author: ডেস্ক রিপোর্ট

এক সময়ের প্রমত্ত পদ্মা নদীকে ঘিরে আছে নানা কথা। কিন্তু সেই পদ্মা এখন মরতে বসেছে। ৪০ বছরের ব্যবধানে পদ্মা নদীর আয়তন নেমেছে অর্ধেকে। এতে পানির গভীরতার পাশাপাশি কমেছে প্রবাহ। আবাসস্থল হারিয়ে বিলুপ্তির আশঙ্কায় বিভিন্ন দেশীয় প্রজাতির মাছ। হুমকিতে পড়েছে পদ্মার পুরো জীববৈচিত্র্য। ফারাক্কা বাঁধের কারণেই এ সংকট সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। শুষ্ক মৌসুমে পদ্মা শুকিয়ে যাচ্ছে। এখন পদ্মার বুকজুড়ে বালু চর। স্প্রিংগার থেকে প্রকাশিত আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান সাময়িকী ‘বায়োডাইভারসিটি অ্যান্ড কনজারভেশন’ ২০২৩ সালের জানুয়ারি সংখ্যায় উঠে আসা গবেষণার তথ্যে বলা হয়, ১৯৮৪ সালের তুলনায় শুকনো মৌসুমে পদ্মা নদীর আয়তন কমেছে প্রায় ৫০ শতাংশ। পানির গভীরতা কমেছে ১৭ দশমিক ৮ শতাংশ।…

Read More

ন্যাশনাল সিঙ্গেল উইন্ডো (এনএসডব্লিউ) প্রকল্পের পরিধি কমিয়ে ব্যয় বাড়ানো হয়েছে। শুরুতে ৫৮৫ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পের আওতায় একটি সফটওয়্যারে আমদানি-রপ্তানি সংক্রান্ত ১৭টি মডিউল ডেভেলপ করার কথা ছিল। পরে দুদফা প্রকল্পের মেয়াদ ও ব্যয় ২৪ কোটি টাকা বাড়ানো হলেও কমানো হয়েছে ৮টি মডিউল। এমন প্রেক্ষাপটে প্রকল্পটি ব্যবসা সহজীকরণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে কিনা তা নিয়ে আমদানি-রপ্তানিকারকদের মনে প্রশ্ন উঠেছে। একইসঙ্গে মডিউল কমানো হলেও ব্যয় বাড়ছে কেন তা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ভেতরে-বাইরে সর্বত্র জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে। আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে গতিশীলতা আনতে এবং ব্যবসা সহজীকরণ সূচকে উন্নতির লক্ষ্যে ২০১৭ সালে এনএসডব্লিউ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। প্রাথমিকভাবে এর প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয় ৫৮৫ কোটি…

Read More

ঢাকা সফরে আসা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদলকে বিদ্যুৎ বিভাগ জানিয়েছে, বছরে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকার ভর্তুকির চাপ সামলাতে বছরে চারবার বিদ্যুতের মূল্য সমন্বয় করবে সরকার। এভাবে আগামী তিন বছরে মোট ১২ দফায় বিদ্যুতের দাম উৎপাদন খরচের সমান বা কাছাকাছি পর্যায়ে নিয়ে আসা হবে। জ্বালানি বিশেষজ্ঞদের অভিমত, দাম সমন্বয়ের নামে ভর্তুকি কমানোর অর্থ হলো বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি। এর আগেও গত বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তিন মাসে তিন দফায় বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছিল। কিন্তু বাড়তি দাম দিয়েও নিরবচ্ছিন্নভাবে গ্যাস ও বিদ্যুৎ না পাওয়ায় মানুষের ভোগান্তি ও ব্যবসার খরচ বেড়ে গেছে। এ অবস্থায় প্রশ্ন ওঠে—বছরে কয়েক দফায় বিদ্যুতের দাম বাড়লে তার…

Read More

আইসক্রিমকে ইতালিতে জেলেতো, ফ্রান্সে গ্লেস এবং রাশিয়ায় মোরোজেনো বলা হয়। আইসক্রিমকে ফার্সিতে বলা হয় বাস্তানি। এ ছাড়া ফালুদে বলেও একজাতীয় হিমায়িত মিষ্টি খাদ্য মেলে। এই ফালুদেই আমাদের ফালুদা বলি। টোকিও থেকে তুরিন, ডেনভার থেকে ঢাকা, গোটা দুনিয়ার মানুষই পছন্দ করে আইসক্রিম। গায়িকা সারাহ ম্যাকলাচলান একবার গেয়েছেন, ইউর লাভ বেটার দ্যান আইসক্রিম। আইসক্রিমের অপ্রতিরোধ্য আকর্ষণের সাথে তুলনা চলে এমন খাদ্য বা অন্য কিছু খুবই কম মিলবে। কী এমন গুণের সমন্বয় ঘটেছে যে যার জোরে দুর্দমনীয় আর্কষণের অধিকারী হয়ে উঠেছে আইসক্রিম? প্রথমত, আইসক্রিম অতি মজাদার। ক্রিম বা ননি, দুধ, মিষ্টি, রুচিকর সুগন্ধ বা ফ্লেভারিং। এসবের মিশ্রণকে যথাযথ প্রক্রিয়ায় হিমায়িত করলেই হয়ে ওঠে…

Read More

একটি গল্প দিয়ে লেখাটা শুরু করি। বছর পাঁচেক আগে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের সিবিএ নেতা মানে ব্যাংকের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী তার মেয়েকে ধুমধাম করে বিয়ে দেন রাজধানীর একটি অভিজাত কনভেনশন সেন্টারে। ওই অনুষ্ঠানে তার জেলা-উপজেলার গণ্যমান্যরা ছাড়াও, সরকার দলের নেতা, এমপিরা উপস্থিত ছিলেন। ধারণা করা হয় ওই বিয়ের অনুষ্ঠানে প্রায় এক কোটি টাকা খরচ করা হয়েছিল অতিথি আপ্যায়নে। হিরে আর জহরতে আগাগোড়া মোড়ানো তার মেয়েকে সাজাতে আরও এক কোটি টাকা খরচ হয়েছিল। এটা ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকা প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনা। সে যাই হোক আদরের মেয়ে খরচ একটু বেশিই করেছেন। কিন্তু এত অর্থের উৎস কোথায়? প্রশ্নের উত্তর মেলেনি। তবে ওই ব্যাংকের যে ৪…

Read More

নিয়ান্ডারথাল মানুষেরা কেমন ছিল. তা নিয়ে নতুন করে ভাবতে শেখালেন নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী স্ভান্তে প্যাবো। অফিসের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে আছে একটি ধূসর কঙ্কাল; যেন কে আসছে-কে যাচ্ছে তা পাহারায় রয়েছে এই ফসিল। ওর বাম হাতে ধরা রয়েছে একটি সাদা পার্টি বেলুন, কিন্তু ডানে নিচের বাহুটি উধাও। “দুর্ভাগ্যবশত আমার ছেলে ওটা ভেঙে ফেলেছিল,” কঙ্কালের খুলিতে চাটি মেরে চাপা হেসে এ কথা বললেন স্ভান্তে প্যাবো। জিন গবেষণার মাধ্যমে মানব বিবর্তনের অজানা অধ্যায়ে আলো ফেলা সুইডিশ বিজ্ঞানী স্ভান্তে প্যাবো চিকিৎসায় নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন ২০২২ সালে। ৪০ হাজার বছর আগে বিলুপ্ত নিয়ানডার্থালদের জিন বিন্যাস উন্মোচন এবং বিশ্লেষণের প্রায় অসম্ভব কাজটি তিনি সম্ভব করেছেন। স্ভান্তে প্যাবোর অফিসের…

Read More

উত্তর কোরিয়া থেকে পালিয়ে আসা তরুণী ইওনমি পার্ক দেশটির নেতা কিম জং উন সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন।মিররের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, পার্ক দাবি করেছেন কিম জং-উন তার ‘প্লেজার স্কোয়াড’ এর জন্য প্রতি বছর ২৫ জন কুমারী মেয়েকে বেছে নেন। উল্লেখযোগ্যভাবে, ওই নারীদের তাদের চেহারা এবং রাজনৈতিক আনুগত্যের ভিত্তিতে বাছাই করা হয়। তিনি আরও প্রকাশ করেছেন যে, তাকে কিমের ‘প্লেজার স্কোয়াড’ এর জন্য দুবার বাছাই করা হয়েছিল, কিন্তু তার পারিবারিক অবস্থার কারণে তাকে নির্বাচিত করা হয়নি। পার্ক জানাচ্ছেন, ‘তারা প্রতিটি শ্রেণিকক্ষ পরিদর্শন করে এবং এমনকি তারা স্কুলেও যায় যাতে কোনো সুন্দরী মিস না হয়ে যায়। একবার সুন্দরী মেয়েদের খোঁজ পেলে তারা…

Read More

মানুষ নিজেদের মতো বুদ্ধিমান প্রাণীর খোঁজে রয়েছে শত শত বছর ধরে। অন্য কোনো গ্রহে আর কোনো বুদ্ধিমান প্রাণী রয়েছে কি না, সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে হয়রান হয়েছে, এখনো হচ্ছে। এখন এই সন্ধানের পথে এক আলোর দিশা পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, আমাদের ছায়াপথ আকাশগঙ্গাতেই রয়েছে আমাদের মতো অনেকগুলো সভ্যতার অস্তিত্ব, যাদের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ গড়ে তুলতে পারি। অনেকগুলো মানে কতগুলো? বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই ছায়াপথে ভিনগ্রহবাসী প্রাণীর তৈরি এমন অন্তত ৩৬টি সভ্যতা রয়েছে। , ছবি – সৌজন্যে – উইকিমিডিয়া কমনস আমাদের নিজস্ব ছায়াপথেই রয়েছে কমপক্ষে ৩৬টি বুদ্ধিমান সভ্যতা। ঠিক মানবসভ্যতার মত। পৃথিবীর মত এমন ৩৬টি জায়গা রয়েছে যেখানে বুদ্ধিমানদের বসবাস। কিন্তু তারা…

Read More

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ২ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। এ বছর ২৭ দশমিক ৬৪ স্কোর নিয়ে ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬৫তম। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শুধু আফগানিস্তানের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, নেপাল ও ভুটানের পেছনে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্বজুড়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করা ফ্রান্সভিত্তিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) আজ এই সূচক প্রকাশ করেছে। দক্ষিণ এশিয়ায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতার দিক দিয়ে এবার শীর্ষস্থান দখল করেছে নেপাল; ৬০ দশমিক ৫২ পয়েন্ট নিয়ে দেশটি ৭৪তম অবস্থান দখল করেছে। এর পরের অবস্থানে আছে মালদ্বীপ। ৫২ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট নিয়ে দেশটি ১০৬তম অবস্থানে। এবারের তালিকায় প্রথম অবস্থান থেকে ছিটকে তৃতীয়…

Read More

দফায় দফায় সময় বাড়িয়েও তিনটি জনগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের একটিরও কাজ শেষ করতে পারেনি চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। এর ফলে খরচ বেড়েছে ৪ হাজার ৭০৬ কোটি টাকা। ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় সরকার এখন সব অর্থ অনুদান হিসেবে দিচ্ছে না। বাড়তি অর্থের একটি অংশ সরকারের কাছ থেকে ঋণ নিতে হচ্ছে সিডিএকে। এই ঋণের পরিমাণ ১ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকা। এর বিপরীতে সুদ দিতে হবে অন্তত ৭৬০ কোটি টাকা। এর বাইরে প্রকল্পগুলোর কাজ শেষ করতে সিডিএর নিজস্ব তহবিল থেকে খরচ ৭৫৩ কোটি টাকা। কিন্তু এই বিপুল পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করা এবং জোগান দেওয়ার মতো আর্থিক সক্ষমতা সিডিএর নেই। প্রকল্প ব্যবস্থাপনায় সিডিএর অদক্ষতার কারণে এই বড়…

Read More